অফিসের জন্যে প্রতিদিনের ড্রেসিং ডেইলি চ্যালেঞ্জ মনে হতে পারে। সকাল সকাল এই লুকের জন্য খাটাখাটনি চাপ হয়ে দাঁড়াতেই পারে।
অফিস আউটফিটের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ওয়ার্ক স্টেশনের পরিবেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে পারেন। নির্দিষ্ট ড্রেস কোড না থাকলে, সহকর্মীদের পোশাক আপনাকে ধারণা দিতে পারবে ওয়ারড্রোব কেমন রাখলে ভালো, সে বিষয়ে।
আপনার অফিস টাইম কতক্ষণের, সে বিষয়টি মাথায় রাখতে পারেন ফ্যাব্রিক সিলেকশনের ক্ষেত্রে। কাপড়টি আরাম দিচ্ছে কি না, সেটি অবশ্যই ভাবনার বিষয়। একইসঙ্গে সহজেই রিংকেল তৈরি হয়, এমন ফ্যাব্রিক এড়িয়ে চলাই ভালো। দীর্ঘ সময় পরে থাকলেও প্রেজেন্টেবল লুক থাকে, এমন পোশাক বেছে নিতে পারেন।
কাজের পোশাকের লেংথ এবং হেম লাইনে চোখ রাখুন। দৈর্ঘ্য অন্তত হাঁটু অবধি রাখতে পারেন। বেশি শর্ট অথবা বেশি লং ড্রেস অফিস-ওয়্যার হিসেবে না রেখে আফটার অফিসের পোশাক হিসেবে ভালো মানাবে।
নেকলাইনে বাটন আপ, টারটেল নেক, ভি নেক, হাই কলার বেছে নিতে পারেন। এখানে ঢিলেঢালা ডিজাইনে বিগ নো। গলার ডিজাইন প্রশস্ত হলে লেয়ারিং করে নিতে পারেন শ্যাকেট, শ্রাগে।
কালার প্যালেটে এখন স্বাধীনতার গান। কোনো রংই আর বেমানান নয়। তবু অতি উজ্জ্বলতা এড়িয়ে যাওয়া মন্দ নয়। ফ্লুরেসেন্ট বরং দাওয়াতের জন্যে তোলা থাক।
যা-ই পরুন না কেন, পরিপাট্য বজায় রাখলে মানিয়ে যাবে। আত্মবিশ্বাসের আলো আপনাকে আলাদা করবে।
- সারাহ্/ক্যানভাস অনলাইন