skip to Main Content

ছুটিরঘণ্টা I ধূসর প্রাসাদের রূপ জাগে

‘থানহ চুয়ং ভিয়েত প্যালেস’। ভিয়েতনামের পর্যটন গন্তব্যগুলোর মধ্যে কম পরিচিত। অথচ এখানে অতীতের সঙ্গে গলাগলি করে আছে বর্তমান। লিখেছেন তাসনুভা রাইসা

“We choose the path less travelled by
and that has made all the difference”

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ইতিহাসসমৃদ্ধ দেশ ভিয়েতনামে যতটুকু অংশে ঘুরেছি, আমার মধ্যে অনুরণিত হয়েছে প্রিয় কবি রবার্ট ফ্রস্টের লাইন: ‘সহজে পদচিহ্ন পড়ে না এমন জায়গা নির্বাচন করেছি বলেই সেটা সব পার্থক্য গড়ে দিয়েছে’। এমনকি রাজধানী হ্যানয়ের ভ্রমণতালিকায় ছিল একটি অফবিট ডেস্টিনেশনও। অফবিট শব্দটির যথার্থতাও পেয়েছি; কারণ আমাদের ভিয়েতনামি গাইড মি. হানও বেশ অবাক হয়েছেন ট্রাভেল লিস্টে ‘থানহ চুয়ং ভিয়েত প্যালেস’-এর নাম দেখে; তিনি জানতেও চেয়েছেন, এই নাম কীভাবে পেয়েছি।

প্রাসাদের একাংশ

একদিনের হ্যানয় সফরের পরিকল্পনায় ইন্টারনেটে ঘাঁটাঘাঁটি করে এমন হেরিটেজ সাইটের খোঁজ করেছি, যেখানে একই সঙ্গে ভিয়েতনামের প্রাচীন ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও স্থাপত্য সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যেতে পারে। প্রযুক্তির উৎকর্ষের যুগে খুঁজে পেতে কষ্ট হয়নি ‘থানহ চুয়ং ভিয়েত প্যালেস’।
হ্যানয়ে মূল শহরের হোটেলে নাশতা সেরেই যাত্রা শুরু করি; আমাদের যেতে হবে ৩৫ কিমি দূরে পাহাড়-সংলগ্ন স্থানীয় পবিত্র ভূমি সক সনের দিকে। গাড়িতে যেতে যেতে গাইড মি. হানের সঙ্গে কথায় কথায় জানতে পারি, ভিয়েতনামের নামকরা চিত্রশিল্পী থানহ চুয়ং-এর অসাধারণ এবং অনবদ্য ব্যক্তিগত এক সংগ্রহশালাই এই প্রাসাদ। এই এক জায়গায় মেলবন্ধন ঘটেছে সে দেশের সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক ইতিহাসের। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ঐতিহ্য। ফলে আমরা পেয়ে যাব একের ভেতর তিন। মি. থানহ চুয়ংয়ের পুরো পরিবারই শিক্ষা-দীক্ষায় উন্নত আর সংস্কৃতিমনা; তার বাবা ছিলেন একজন লেখক।

প্রাসাদের প্রধান প্রবেশদার

আমেরিকার সঙ্গে যুদ্ধ জয়ের পর ভিয়েতনামিদের একটা অংশ পুরোনো কোনো কিছুকে বহন করতে চায়নি। প্রাচীন ভাস্কর্য, পুরাকীর্তি, বৌদ্ধমূর্তি ভেঙে ফেলার প্রবণতা দেখা দেয় সেই সময়। এই যুদ্ধে মি. থানহ চুয়ংও অংশ নিয়েছিলেন। কিন্তু তার শিল্পীমন ছিল প্রাচীন ভিয়েতনামের ঐতিহ্য, গ্রামীণ নিসর্গের সৌন্দর্য আর জীবনযাত্রায় অনুপ্রাণিত। ৫০ বছর ধরে তিনি সংগ্রহ করেছেন নানা অ্যান্টিক সামগ্রী আর স্থাপত্য নিদর্শন। সেসব দিয়েই গড়ে তুলেছেন ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক নানা স্থাপনা, ভাস্কর্য। হ্যানয়ের কিংবদন্তি পর্বত সক সন-এর গা ঘেঁষে এই প্রাসাদ। ভিয়েতনামের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের লেগাসি বহন করে চলছে।
ইট ও সিরামিকের নকশা করা টিকিট কাউন্টার থেকেই মুগ্ধতার শুরু এবং ছবি তোলার পর্ব। প্রবেশমূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার ভিয়েতনাম ডং, যা প্রায় সাড়ে পাঁচ ইউএস ডলার সমমূল্যের। গাইড বুকলেট খুললে প্রথম পাতাতেই চোখে পড়ে ‘নিউইয়র্ক টাইমস, সিএনএন ট্রাভেল, হেরাল্ড ট্রিবিউন এই জায়গাকে ‘সোল অব ভিয়েতনাম’ বা ‘ভিয়েতনামের আত্মা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।

ওয়াটার পাপেট পন্ড ও স্টেজ

প্রধান ফটক পাহারায় স্বাগত জানাচ্ছে পাথরের তৈরি দুটি হাতি। পাথরের খোদাই করা কী নিখুঁত ক্রাফটম্যানশিপ। হাতিকে ধরে ছবি তোলা হলো। নেপালের ভক্তপুর স্কয়ারের কথা মনে হলো, সেখানেও সিংহ ও ঘোড়ার কারুকার্যময় ভাস্কর্যে মুগ্ধ হয়েছিলাম।
ভিয়েতনাম সফরে আমার সঙ্গী ছিলেন মা, বাবা আর আমার ২ বছর ৯ মাসের মেয়ে। পুরো সফরেই আমার বাবার সঙ্গী ছিল তার লাঠি। এখানে আসার সময় সঙ্গে আনেননি, আসার পর লাঠির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছিলেন। এর মধ্যেই কী মজার একটা ব্যাপার, গাইড বাবার জন্য একটি লাঠি নিয়ে এলেন। মূল ফটকের কাছে প্রবেশমুখেই হাঁটাচলায় যাদের কষ্ট হয়, তাদের জন্য সেখানে লাঠি রাখা আছে! বাবা বেশ আশ্চর্য ও খুশি হলেন; সম্মানিত বোধ করলেন এমন অভ্যর্থনায়। কিন্তু পুরো চত্বর ঘুরে বেড়ানো সম্ভব হবে না ভেবে রেস্টুরেন্টের পাশে এক পুকুরপাড়ে যেখানে চেয়ার আর গোলটেবিল ছিল, সেখানে তিনি বসলেন গাছের ছায়ায়। আবহাওয়া ছিল দারুণ উষ্ণ আর আর্দ্র। পাশেই কন্যার জন্য পেয়ে গেলাম ছাউনিঘেরা দোলনা।
প্রাচীন বাড়ি
শিল্পী থানহ চুয়ং ভিয়েতনামি গ্রামীণ ঐতিহ্য, বৌদ্ধধর্মের দেবদেবীর ভাস্কর্য ও নানা পুরাকীর্তি জড়ো করে রাখেননি এখানে। বরং শত বা সহস্র বছর আগে এগুলো যেভাবে ছিল, সেই আবহে সেগুলো সাজিয়ে রেখেছেন। হাঁটতে হাঁটতে গাছের ফাঁকে দেখি ধ্যানে মগ্ন বুদ্ধ; আবার গাছের নিচে দেখা মেলে জ্ঞানী ব্যক্তিরা পরামর্শ করছে, ষাঁড়ের পিঠে রাখাল কিংবা অদ্ভুত সুন্দর সব ছোট বড় অ্যান্টিক পিস। এসব দেখে মায়ের চেহারা ভালো লাগায় আরও কোমল হয়ে উঠছিল।
পুকুরপাড়ে ঘাটলায় সিরামিকের ব্যাঙ চুপটি করে বসে আছে। পানিতে জীবন্ত মাছের সঙ্গে পাথরের কাছিম দেখে আলাদা করার সুযোগ নেই কোনটির প্রাণ আছে আর কোনটি প্রাণহীন!
বাবা আর মেয়েকে যে পুকুরপাড়ে রেখে আসছিলাম, সেই পুকুরটি হলো ‘ওয়াটার পাপেট পন্ড’। প্যালেসের ভেতরে ঢুকেই বাঁ পাশে চোখে পড়ল চায়নিজ, জাপানিজ বা কোরীয় স্থাপনার ছাদের সঙ্গে মিল আছে এমন একটি ছোট্ট ঘর আর সামনে বাঁধানো পুকুর। এমন স্থাপনা হ্যানয়ের অনেক জায়গাতেই চোখে পড়েছে। এই ছোট্ট ঘর আর পুকুর মিলেই স্টেজ। ‘ওয়াটার পাপেট শো’ ভিয়েতনামের ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক উপাদান। ভিয়েতনাম কৃষিপ্রধান দেশ। প্রাচীনকালে গ্রামের বাড়িতে পুকুরে ধানক্ষেতের যত্নে পানির জন্য প্রার্থনা করা হতো ওয়াটার পাপেট শোর মাধ্যমে। এখন ভিয়েতনামের নানা থিয়েটারে এই ওয়াটার পাপেট শোর আয়োজন করা হয় দর্শনার্থীদের জন্য; পাপেটের নানা চরিত্রের নাচ বা গান বা কথা, ছোট ছোট গল্প আর হাস্যরসের মধ্যে ভিয়েতনামের দৈনন্দিন জীবনালেখ্য জানার দারুণ এক মাধ্যম ‘ওয়াটার পাপেট শো’। এই প্যালেসে না এলে আমিও তো জানতাম না এই পুকুরের মাহাত্ম্য আর এই সংস্কৃতি সম্পর্কে।
প্রধান ফটক দিয়ে ঢুকে সরাসরি হেঁটে কয়েকটি সিঁড়ি পেরোলেই সিমেন্টের চাতাল, পুরো জায়গার উপরে গাছের ক্যানোপি। ঢুকলে গাছের ছায়ায় রোদের তেজটা শরীরে লাগে না।
উইকডে ছিল বলে হয়তো সেদিন আমরা ছাড়া তেমন দর্শনার্থী চোখেই পড়েনি। দিনদুপুরে এমন নিঝুম পরিবেশ শান্তি শান্তি লাগছিল। আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বের মধ্যে এই প্যালেসে প্রথম পা রাখেন সুইডেনের রানি; তার অনুভূতি বুকলেটের বিশেষ মন্তব্য অংশে পাওয়া যায়।

প্রাচীন বাড়ি

৫০০-৬০০ বছর আগে বিভিন্ন রাজ্যের প্রাসাদগুলো কেমন ছিল, কীভাবেই-বা তারা বসবাস করত, দেখার জন্য বিশাল ভিয়েতনামের সেসব জায়গায় যাওয়া সম্ভব ছিল না। কিন্তু এই প্যালেস সেই সময়ের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়।
গাইড বুকলেটের তথ্য অনুযায়ী এই প্যালেসে ২০ শতকের ঐতিহাসিক স্থাপনার আদলে ৩০টি স্থাপনা আছে। দক্ষিণ ভিয়েতনামের অধিবাসীদের ট্র্যাডিশনাল বাড়ির আদলে ১৩টি প্রাচীন বাড়িও আছে এখানে।
আর আছে ভিয়েতনামের মুওং জাতির ২০০ বছরের পুরোনো স্থাপনা, ৩০০ বছরের পুরোনো হিউ রাজ্যের রাজকীয় বাড়ির আদলে তৈরি স্থাপনা। প্রতিটি ভবনেরই আছে নান্দনিক ইন্টেরিয়র ও এক্সটেরিয়র নকশা এবং প্রতিটির সঙ্গেই জুড়ে আছে দীর্ঘ সময় ধরে গড়ে ওঠা ভিয়েতনামের জাঁকজমকপূর্ণ ঐতিহ্য। দেয়াল ধরেই টের পাই সেই রোমাঞ্চকর অনুভূতি।
হিউ সাম্রাজ্যের বাড়ির ভেতর দিয়ে বের হয়ে রেলিংসহ উন্মুক্ত টেরেসের খোঁজ পেয়েছিলাম; এখান থেকে সেই কিংবদন্তি পাহাড় দেখা যায়। এই টেরেসও দৃষ্টিনন্দন।
ভিয়েতনাম হার না মানা বীরের দেশ। বিভিন্ন সময়ে বিদেশি আগ্রাসনের কাছে কখনো মাথা নিচু করেনি তারা; দশম থেকে সতেরো শতকের ডিন, লাই, ট্রান এবং লে ডাইনেস্টির এমন বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য নির্মাণ করা হয়েছে মন্দির। একই সঙ্গে ভিয়েতনামিরা তাদের দৈনন্দিন জীবনে সহজ, সাধারণ ও বন্ধুবৎসল। পুরো ভ্রমণেই সেটা টের পেয়েছি।

নেপাল, ভুটান, মিয়ানমারে অনেক বুদ্ধমূর্তি দেখেছি। এখানে ‘হাউস অব সেরিনিটি’ কক্ষে দেখতে পাই ‘ফাস্টিং বুদ্ধ’। এই মূর্তি এর আগে আমি কোথাও দেখিনি। নামও শুনিনি। এটা হলো অভুক্ত বুদ্ধের দুর্বল ও জীর্ণ হাড্ডিসার শরীর। ‘লেডি বুদ্ধের’ সঙ্গে পরিচিত হলাম। বহু হাতবিশিষ্ট এই ‘লেডি বুদ্ধ’ ‘গডেস অব মার্সি’ বা ‘মাদার গডেস’ নামে পরিচিত। ভিয়েতনামের পরম পূজনীয় এই ‘লেডি বুদ্ধ’ দেখে হিন্দুধর্মের দেবী দুর্গার কথা মনে হলো। মাদার গডেসের পূজা খুব প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত ভিয়েতনামিদের মধ্যে।
হাউস অব সেরিনিটি থেকে একটি সাদা ভবনের কাছে দাঁড়াই, এর নাম ‘কিম লেন রাইটার’স মেমোরিয়াল হল’। এবার দেখা পাওয়া গেল মি. হানের। আমাদের গাউড। তিনি এতক্ষণ আমার কন্যার সঙ্গে সময় কাটিয়ে তাকে আমার বাবার কাছে রেখে এসেছেন। হান জানালেন, থানহ চুয়ংয়ের বাবার নাম কিম লেন। বাবার কাজের স্মারকগুলো যত্ন করে শিল্পী রেখেছেন এই মেমোরিয়াল হলে। থানহ চুয়ংয়ের অ্যান্টিক সামগ্রীর প্রতি ভালোবাসার ক্ষেত্রে তার বাবার প্রভাব ছিল ব্যাপক। তাকে ইতিহাস পড়ে শোনাতেন ছোটবেলায়। শিল্পী নিজেরও কিছু চিত্রকর্মও সংযোজন করেছেন সামঞ্জস্য রেখেই।
হাঁটতে হাঁটতে ঘেমে গিয়েছিলাম বেশ। লাল ইটের শেওলা ধরা পথ বেয়ে টাওয়ার আর স্থাপনার গোলকধাঁধার মাঝেই এগিয়ে যাচ্ছিলাম, সামনে পড়ল ছোট এক পদ্মপুকুর আর তার উপর পাথরের তৈরি স্বল্পদৈর্ঘ্যর সেতু। সেতুর ওপর বসে পড়লাম। জলে ভাসা ভিয়েতনামের জাতীয় ফুল গোলাপি পদ্মের সৌন্দর্য এবং বাতাসে ছড়িয়ে পড়া মৃদু সৌরভ নিমেষেই ক্লান্তি দূর করে দেয়।

হিউ ইম্পেরিয়াল হাউসের সামনে লেখক

এখানকার প্রতিটি জিনিস ইতিহাসসমৃদ্ধ। পাথরের ব্রিজের উপর বসে ছবি তুলে এর ইতিহাস জানতে পেরে চমৎকৃত হয়েছি। ৫০০-৬০০ বছরের পুরোনো এই ব্রিজ খুব জরাজীর্ণ অবস্থায় হ্যানয়ের দক্ষিণে ‘নাম ডিনহ’ প্রদেশ থেকে কিনে এনে মেরামত করে এখানে পুনঃস্থাপন করা হয়েছে।
তৃষ্ণা ও ক্ষুধা নিবারণের জন্য ওয়াটার পাপেট পুকুরের পাশেই ছিল রেস্টুরেন্ট; সেখানে রয়েছে বাইরে কাঠের কারুকার্যখচিত চেয়ার-টেবিলে বসে চা কফি খাওয়ার সুযোগ। বাবা খুব চা-প্রিয় মানুষ, প্রিয় জায়গাতেই তিনি বসে ছিলেন প্রবেশের পর থেকে। আমরা ঠিক ম্যাপ ধরে আগাইনি, কিছুটা ঘড়ির কাঁটার উল্টো দিকের মতো পথ অনুসরণ করেছিলাম। এভাবে রেস্টুরেন্টের পাশে আবার ফিরে এলাম। জায়গাটা প্রশান্তিকর।
এই প্যালেস গতানুগতিক সংগ্রহশালার মতো নয়; মাত্র ১৫ বছর আগে গড়ে ওঠা এই জায়গায় হাজার বছরের পুরোনো প্রতিটি ভাস্কর্য, অ্যান্টিক সামগ্রীগুলো যথাযথ পরিবেশে স্থাপন করা হয়েছে। ৮০০০ বর্গমিটারের পুরোটাজুড়ে শিল্পকলার ছাপ। টিকিট কাটার পর গাইড বুকলেটের সঙ্গে একটি ম্যাপও দেওয়া হয়।
হাতে সময় থাকলে আমি এখানে রাতটাও কাটিয়ে যেতাম, এখানে গেস্টহাউসে সে ব্যবস্থা রয়েছে।
ঢাকায় বাসায় যাওয়ার পথে প্রতিদিন চোখে পড়ে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ভবনের দেয়ালে লেখা: ‘মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়’। থানহ চুয়ং ভিয়েত প্যালেস ঠিক তাই। অন্তরদৃষ্টিকে কাজে লাগিয়ে সহজাত সৃজনশীলতায় এক মায়াময় জগৎ তৈরি শিল্পীরই কাজ। এই চিত্রশিল্পীকে আরও জানতে তার ওয়েবসাইটে ঢুকি; বায়োগ্রাফি অংশের শুরুতে তার একটি উক্তি রয়েছে; শেষ করতে চাই সেটি দিয়েই: A painter reveals an image that has been seen by the eyes of his soul. He creates a new world to love and to care for. -Thanh Chuong

লেখক: প্রকৌশলী এবং ব্র্যান্ড মার্কেটিয়ার
raisa.dreamz@gmail.com
ছবি: লেখক

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top