কনট্রস্টিং এর নিয়ম-কানুন
ফ্যাশনেরও কিন্তু ব্যাকরণ রয়েছে। মেনে চললে সহজ হয় স্টাইলিং। আর না মানলে কিন্তু বিপত্তি বাধতেই পারে।
প্রথমত, হালকা আর গাঢ় রঙে ভালো কনট্রাস্ট হয়। যেমন: সাদা আর কালো খুব ভালো কনট্রাস্ট। সেই নিয়ম মেনেই সাদা আর লালও দারুন। তবে একটি শেডের লাইট আর ডার্ক টোন দিয়েও খুব ভালো বৈপরীত্য তৈরি হয়। গাঢ় নীল আর হালকা নীল পাশাপাশি রেখে দেখলেই তা বোঝা যায়।
দ্বিতীয়ত, একই কালার ফ্যামিলির একাধিক শেডের মধ্যেও কনট্রাস্ট সম্ভব। যেমন, হলুদ আর কমলার বৈপরীত্য সুন্দর। আবার কালার হুইলে একেবারে বিপরীত দিকে থাকা রঙ, যেমনÑ সবুজ আর বেগুনি বা নীল আর গোলাপির কনট্রাস্টও ভালো।
তৃতীয়ত, শীতল বা কোল্ড টোন কালারগুলোর মধ্যে আছে নীল, সবুজ। অন্যদিকে লাল-হলুদ-কমলা হচ্ছে উষ্ণ ওয়ার্ম কালার টোন। সাদা, কালো, গ্রে হচ্ছে নিউট্রাল। সে ক্ষেত্রে এগুলোর সঠিক সমন্বয়ে সম্ভব দারুন স্টাইলিং। যেমন, সাদা-কালো একটা শাড়ি ওয়ার্ম টোনের লাল ব্লাউজ দিয়ে পরা যেতে পারে।
চতুর্থত, বিভিন্ন ধরনের জ্যামিতিক নকশা দিয়েও কনট্রাস্ট করা যায়। যেমন ছোট প্রিন্টের সঙ্গে বড় আকারের প্রিন্ট।