বাইট
হোটেল আমারি ঢাকা ও এবি ব্যাংকের মধ্যে চুক্তি
এবি ব্যাংক লিমিটেড ও হোটেল আমারি ঢাকার মধ্যে একটি চুক্তি সই হয়েছে। এর অধীনে এবি ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকেরা হোটেল আমারি ঢাকার ফিট সেন্টারে ২০ শতাংশ, কনভেনশন হলে ৫০ শতাংশ, রুম রেন্টে ৫০ শতাংশ এবং ক্যাফে ও বেকারি আইটেমে ১০ শতাংশ ছাড় পাবেন বলে জানানো হয়।
এবি ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডহোল্ডারদের জন্য আমারিতে রয়েছে বছরজুড়ে একটি ব্রেকফাস্ট ও একটি বুফে ডিনারের সঙ্গে একটি ফ্রি অফার; পাশাপাশি মিলবে বিভিন্ন উৎসব ও দিবসে একটি ডিনারের সঙ্গে তিনটি পর্যন্ত ফ্রি। এবি ব্যাংক লিমিটেডের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুর রহমান এবং হোটেল আমারি ঢাকার মহাব্যবস্থাপক ক্রিস্টোফার বেকার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রেস্তোরাঁর কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন
নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা দিতে হোটেল-রেস্তোরাঁর কর্মীদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। এমনটাই ঘোষণা দিয়েছেন ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। ১৭ জানুয়ারি সোমবার গুলশানে উত্তর সিটির নগর ভবনে হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ ঘোষণা দেন তিনি।
আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘সবাইকে মিলে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে। সবাই কমবেশি হোটেল-রেস্তোরাঁ থেকে খাবার কিনে খেয়ে থাকি। তাই নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব।’
এ সময় তিনি ডিএনসিসির স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীদের হোটেল-রেস্তোরাঁ ও স্ট্রিট ভেন্ডরদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেওয়ার নির্দেশনা দেন। এ ধরনের পদক্ষেপের বিষয়ে মেয়র বলেন, ‘বিদেশের মাটিতে এ দেশের অনেকেই সফলভাবে হোটেল-রেস্তোরাঁর ব্যবসা করছেন। যদি আমাদের দিয়ে বিদেশে সম্ভব হয়, তাহলে এ দেশেও নিরাপদ খাবার বাস্তবায়ন করা সম্ভব।’
‘মালিকদের ব্যবসার সঙ্গে আরও বেশি সম্পৃক্ত হতে হবে। খাবারের ব্যবসা করে, নিজে ওই খাবার এক দিনও খাবেন না, সেটা হতে পারে না। তাই পচা ও বাসি খাবার বিক্রির সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে মানুষের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’—সভায় মালিকদের প্রতি আহ্বান মেয়র আতিকুলের।
সাড়ে ১৩ সেকেন্ডে খাবার পরিবেশন!
রেস্তোরাঁর রিভিউ খারাপ হওয়ার অনেক কারণের মধ্যে একটি হলো খাবার পরিবেশনে দেরি হওয়া। এতে অতিথিও হারাতে পারে যেকোনো রেস্টুরেন্ট। আবার শুধু খাবার পরিবেশনে দ্রুততার পরিচয় দিয়েও বিখ্যাত হয়ে ওঠা যায়। নাম তোলা যায় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে। কাজটি করে দেখিয়েছে মেক্সিকোর এক রেস্তোরাঁ। নাম কার্নে গারিবালদি। মাত্র সাড়ে ১৩ সেকেন্ডে অতিথির টেবিলে ডিশ পৌঁছে দেন এখানকার কর্মীরা। দেরি হলেও তা ১ মিনিটের বেশি নয় কখনোই। তাদের এই মুনশিয়ানাই রেস্তোরাঁটিকে গিনেস রেকর্ডে স্থান করিয়ে দিয়েছে। এ পর্যন্ত আরও অনেক রেস্তোরাঁই রেকর্ডটি ভাঙার চেষ্টা করেছে, কিন্তু সফল হয়নি।
কীভাবে এত দ্রুত খাবার পরিবেশন সম্ভব? কার্নে গারিবালদি রেস্তোরাঁর প্রতি এটি জনসাধারণের কৌতূহলী প্রশ্ন। এত তাড়াতাড়ি খাবার পরিবেশনের জন্য রেস্তোরাঁটি খোলার সময় থেকেই প্রস্তুত থাকে। ধীরগতিতে রান্না হয়—এমন পদগুলো তৈরির জন্য তারা আগে থেকেই জোগাড়যন্ত্র করে রাখে। তা ছাড়া কর্মীদের গতি ও পারস্পরিক সহযোগিতাই রেস্তোরাঁটিকে এই খ্যাতি এনে দিয়েছে। ১৯৯৬ সাল থেকে তারা এত দ্রুত খাবার পরিবেশন করে আসছে।
ফুড ডেস্ক
ছবি: ইন্টারনেট