skip to Main Content

বাইট

বিছানায় খাবার!

বিছানায় শুয়ে খাবার গ্রহণকে সাধারণত বদভ্যাস হিসেবেই গণ্য করা হয়। বিশেষজ্ঞরাও নানা সময়ে এ নিয়ে জানিয়েছেন সতর্কবার্তা। তবু কি থেমে আছে এমন অভ্যাস? মোটেই না! সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেছে, শতকরা ৪৭ জন আমেরিকানই বিছানায় শুয়ে সারেন স্ন্যাকস জাতীয় খাবার গ্রহণ। অন্যদিকে, ৩৪ শতাংশ আমেরিকান খাবারের কারণে বিছানার চাদর নষ্ট করতে একেবারেই নারাজ; বিশেষত কারি ও স্যুপ জাতীয় খাবারের প্রশ্নে। অবশ্য ফল, চকোলেট ও আইসক্রিম জাতীয় খাবার বিছানায় শুয়ে-বসে খেতে কারও তেমন আপত্তি নেই; নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে এমনটাই জানানো হয়েছে। বেকারি ব্র্যান্ড সেন্ট পিয়েরে আয়োজিত এবং ওয়ানপুল পরিচালিত জরিপে আরও জানা যায়, বিছানায় খাবার খেয়ে পুরোপুরি তৃপ্তি পান না ৫২ শতাংশ আমেরিকান। দেশটির ২৬ শতাংশ নাগরিক এমন কর্মকে আলসেমি বলেই গণ্য করেন। অপরদিকে, ৪৪ শতাংশের মতে, এ খুবই রোমান্টিক ব্যাপার!

২১ বছরের সম্পর্ক ভাঙলেন জিয়াদা লরেন্তিস

আমেরিকান ক্যাবল চ্যানেল ফুড নেটওয়ার্কের সঙ্গে ২১ বছরের সম্পর্কে ইতি টানলেন ইতালিয়ান-আমেরিকান সেলিব্রিটি শেফ ও টেলিভিশন পারসোনালিটি জিয়াদা দে লরেন্তিস। নতুন প্রজেক্টে যোগ দেবেন আমেরিকান এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি আমাজন স্টুডিওতে। ৯ ফেব্রুয়ারি এ তথ্য নিশ্চিত করেছে অনলাইন নিউজপোর্টাল ডেডলাইন হলিউড। পরদিনই এক বিবৃতিতে লরেন্তিসের নতুন যাত্রায় শুভকামনা জানিয়ে ফুড নেটওয়ার্কের এক মুখপাত্র বলেন, ‘রন্ধনশিল্পে লরেন্তিস এক রাজকীয় নাম। দুই দশকের বেশি সময় ধরে দর্শকদের তিনি রান্নার এমন সব ধরন শিখিয়েছেন, যা কল্পনারও অতীত।’ বলে রাখা ভালো, নেটওয়ার্কটির জনপ্রিয় প্রোগ্রাম ‘জিয়াদা অ্যাট হোম’, ‘এভরিডে ইতালিয়ান’ ও ‘জিয়াদা এন্টারটেইনস’ উপস্থাপনা করতেন এমি অ্যাওয়ার্ডজয়ী, ৫২ বছর বয়সী এই শেফ। নতুন কর্মক্ষেত্রে তিনি কোন চমক হাজির করছেন, সেই অপেক্ষায় ফুড ওয়ার্ল্ড।

যুদ্ধে দেশান্তরিদের জন্য রেস্তোরাঁ

চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতে দেশান্তরি হওয়া ইউক্রেনিয়ানদের জন্য দারুণ খবর! সংযুক্ত আরব আমিরাতে সম্প্রতি গড়ে উঠেছে প্রথম কোনো ইউক্রেনিয়ান রেস্তোরাঁ। দুবাইয়ের পাম জুমেইরা দ্বীপের দ্য পয়েন্ট অঞ্চলের এই রেস্তোরাঁর নাম ‘ইয়োয়’। এর ৮০ শতাংশ কর্মীই চলমান সংঘাতে স্বদেশ ছেড়ে আসা ইউক্রেনিয়ান। সংঘাতের শুরুতে, বছরখানেক আগে দুবাইয়ে পাড়ি জমানো সাবেক টেলিভিশন উপস্থাপিকা ভাসিলিসা ফ্রোলোভা তাদেরই একজন। দ্য ন্যাশনাল নিউজকে তিনি বলেন, ‘আমাদেরটি (ইয়োয়) শুধু সংযুক্ত আরব আমিরাতে নয়, পুরো মধ্যপ্রাচ্যেই একমাত্র ইউক্রেনিয়ান রেস্তোরাঁ। এখানকার লোকজন ইউক্রেনিয়ান কুজিন ও কালচার সম্পর্কে খুব বেশি জানত বলে মনে হয় না। আমরা আমাদের দেশের খাবারের স্বাদ তাদের দিতে চাই। জানাতে চাই, এ খাবারের ফ্লেভার ও টেক্সচার মোটেই সাধারণ নয়; বরং বিশেষ এবং রাশিয়ান ফুডের চেয়ে একেবারেই আলাদা।’
 ফুড ডেস্ক
ছবি: সংগ্রহ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top