skip to Main Content

বাইট

লিওনেল ‘ওহ লেইস’ মেসি

তর্ক সাপেক্ষে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবলার লিওনেল মেসি জোট বেঁধেছেন মাল্টিন্যাশনাল ব্র্যান্ড পেপসিকোর মালিকানাধীন পটেটো চিপস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান লেইসের সঙ্গে। আমেরিকান ম্যাগাজিন ফুড অ্যান্ড ওয়াইন সূত্রে জানা যায়, লেইস পটেটো চিপসের একটি নতুন প্রচারণায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন আর্জেন্টাইন এই মহাতারকা। ফুটবলপ্রেমীরা জানেন, দুর্দান্ত গোল উদ্‌যাপনের সময় বিশেষ ক্ষেত্রে গ্যালারিতে থাকা দর্শকদের মধ্যে ‘ওলে, ওলে, ওলে…’ আওয়াজের রোল পড়ে যায়। চলতি বছর সেই বুলিকে ‘ওহ লেইস’-এ রূপান্তরের প্রচেষ্টা লেইস ও লিওর। এরই মধ্যে গেল এপ্রিলের মধ্যভাগে প্রকাশিত এক বিজ্ঞাপনে মেসিকে দেখা গেছে, খেলা শুরুর আগমুহূর্তে চেঞ্জিং রুমে বসে লেইস চিপস খাচ্ছেন! এ সময় তার দলের অন্য এক খেলোয়াড় ‘ওহ লেইস’ বলে আওয়াজ তুলতে শুরু করেন, আর তা পুরো মাঠ, গ্যালারি ও খেলা দেখা টিভি দর্শকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।

চুরির তালিকায় শীর্ষে অলিভ অয়েল

দুনিয়াজুড়েই সুপারমার্কেট থেকে হাতসাফাইয়ের ঘটনা প্রায় নিয়মিত ঘটে। সব ধরনের নজরদারি উপেক্ষা করে এটা-সেটা সরিয়ে ফেলেন কিছু ক্রেতা। কখনো ধরা পড়েন, কখনো পড়েন না। চলতি সময়ে স্পেনের সুপারমার্কেটগুলোতে সবচেয়ে বেশি চুরি যাওয়া আইটেম হলো অলিভ অয়েল। এপ্রিলের শুরুতে ইউরো নিউজের খবরে প্রকাশ, দেশটির প্রায় ৭০ শতাংশ অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি চুরি হয়েছে লিকুইড গোল্ড বা তরল সোনা খ্যাত এই কিচেন আইটেম। কারণ হিসেবে বলা হয়, খরা ও দাবদাহের কারণে স্পেনে অলিভ অয়েলের দাম বেশ বেড়েছে। বলে রাখা ভালো, পৃথিবীতে স্পেনই অলিভ অয়েল উৎপাদনের সবচেয়ে বড় দেশ; আর দেশটির অর্থনীতি ও খাদ্যসংস্কৃতিতে এই ভোজ্যপণ্য রাখে বিরাট ভূমিকা। এই তেলের ছোঁয়া ছাড়া ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের খাদ্য যেন জমেই না! কিন্তু মুদ্রাস্ফীতির কারণে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে স্পেনের পাইকারি বাজারে অলিভ অয়েলের দাম প্রতি কেজি একলাফে ২ দশমিক ৩ থেকে ৮ দশমিক ৮৮ ইউরোতে বৃদ্ধি পায়। সেই রেশ এখনো রয়েছে। বর্তমানে মানভেদে দাম পড়ছে প্রতি কেজি ৫ থেকে ১৪ ইউরো। দামের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে চুরি।

এক্স সিরামিকসে শান্ত

তিন সংস্করণেই বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের নেতৃত্ব দেওয়া নাজমুল হোসেন শান্ত দেশের শীর্ষস্থানীয় সিরামিক কোম্পানি এক্স-সিরামিকস গ্রুপের নতুন চিফ ব্র্যান্ড অফিসার হিসেবে যোগ দিয়েছেন। ১৬ এপ্রিল রাজধানীর গুলশান-বাড্ডা লিংক রোডের এম এফ টাওয়ারে এক্স সিরামিকসের কার্যালয়ে এ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তাতে শান্ত ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এক্স ইনডেক্স কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহিন মাজহার, এক্স সিরামিকসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকেরা। সেখানে এক্স সিরামিকস ও নাজমুল হোসেন শান্তর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বলে রাখা ভালো, ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এক্স সিরামিকস লিমিটেড শুরু থেকেই সৃজনশীল, দৃষ্টিনন্দন ও রুচিশীল পণ্য প্রস্তুতের ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছে। পাশাপাশি গুণগত মান ও ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতাকে প্রাধান্য দিচ্ছে।

 ফুড ডেস্ক
ছবি: সংগ্রহ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top