পোশাকে ভোক্তাদের সর্বোচ্চ আত্মবিশ্বাস ও স্বতঃস্ফূর্ত ভাব নিশ্চিত করতে ঈদের নতুন কালেকশন নিয়ে প্রস্তুত দেশের স্বনামধন্য জাপানের পোশাক ব্র্যান্ড গ্রামীণ ইউনিক্লো।
গ্রামীণ ইউনিক্লোর এবারের ঈদ আয়োজনে ছেলেদের জন্য রয়েছে ভোক্তাদের বিশেষ পছন্দের ড্রাই ফাংশন সংযোজিত বিভিন্ন রঙ এবং ডিজাইনের পিকে পোলো শার্ট, প্রিন্টেড পোলো শার্ট, পাঞ্জাবি, আকর্ষণীয় ট্রেন্ডি ডিজাইনের প্রিন্টেড শার্ট, চেক শার্ট, ফরমাল শার্ট, ইজি প্যান্টস্, চিনো প্যান্টস্, জিন্স, ড্রাই ট্যাংক টপ, ড্রাই বক্সার ব্রিফসহ আরও বিভিন্ন আইটেম।
মেয়েদের জন্য এবার থাকছে ট্রেন্ডি ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের বিভিন্ন রঙ এবং দামের ঈদ এক্সক্লুসিভ কামিজ, ক্যাজুয়াল টপস্, ক্যাজুয়াল লং শার্ট, জিনস্, লেগিংস্, পালাজোসহ আরও অন্যান্য আইটেম।
‘গ্রামীণ ইউনিক্লো শুরু থেকেই নতুন নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে ভোক্তা সাধারণকে উন্নত মানের পোশাক সরবরাহ করে আসছে। এই ঈদে গরমের বিষয়টিকে আলাদাভাবে গুরুত্ব দিয়ে আমরা ভোক্তাদের জন্য ঈদের বিশেষ আয়োজন নিয়ে এসেছি। এবারের পোশাকগুলো যেমন হবে খুব ট্রেন্ডি, তেমনি ক্রেতারা গরমে পরেও খুব আরাম ও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন’, এমনটাই বললেন গ্রামীণ ইউনিক্লোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হক।
ছেলেদের এসব আইটেম ৩৯০ থেকে ১৯৯০ টাকায় এবং মেয়েদের আইটেম ৩৯০ থেকে ২৬৯০ টাকায় একযোগে গ্রামীণ ইউনিক্লোর বসুন্ধরা সিটি, যমুনা ফিউচার পার্ক, ধানমন্ডি সায়েন্স ল্যাব মোড়, কাঁটাবন মোড়, খিলগাঁও তালতলা, নয়াপল্টন, মিরপুর ১, মোহাম্মদপুর রিং রোড, ধানমন্ডি মেট্রো শপিং মল, যাত্রাবাড়ী শহীদ ফারুক রোড, ওয়ারী র্যাংকিন স্ট্রিট, গুলশান-বাড্ডা লিংক রোড, সাভার সিটি সেন্টার, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, বেইলি রোড, জয়দেবপুর বাজার রোড এবং নরসিংদী বৌয়াকুঢ় মোড় স্টোরে পাওয়া যাবে।
গ্রামীণ ইউনিক্লো বাংলাদেশে মূলত ৩টি বৃহৎ সামাজিক উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে:
১. প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মানবসম্পদকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিশ্ববাজারের উপযোগী মানবসম্পদে পরিণত করা ও সর্বোচ্চ মানের কর্মপরিবেশ প্রদানের মাধ্যমে আদর্শ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়া।
২. দেশীয় পোশাকশিল্পের প্রযুক্তি, উৎকর্ষ ও কমপ্লায়েন্স উন্নয়নের জন্য একসঙ্গে কাজ করা এবং গার্মেন্টস শিল্পে নিয়োজিত মানবসম্পদকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা, যা সুস্থ ও সঠিক জীবনযাপনে সহায়তা করবে।
৩. দরিদ্রতা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে ভুক্তভোগী মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতা করা এবং এর মাধ্যমে এই দুস্থ ও অসহায় মানুষের ভালোবাসার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়া।