প্রক্রিয়াটি অ্যান্টি-এজিং মার্ভেল নামে পরিচিত। শুধু ত্বকের জন্য ব্যবহৃত হলেও বোটক্স এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে চুলচর্চায়। সতেজ এবং ঝরঝরে রাখার সঙ্গে সঙ্গে স্ক্যাল্পের ঘেমে যাওয়া রোধে হেয়ার বোটক্স দারুণ কার্যকর। গবেষণায় দেখা গেছে, বটুলিনাম টক্সিন স্ক্যাল্পের বাড়তি তেল নিঃসরণকেও বাগে নিয়ে আসে। ফলে তেল, ময়লা আর দূষণ জমতে পারে না মাথার ত্বকে। এ প্রক্রিয়ায় সাধারণত মাথার ত্বকের পুরোটা জুড়ে কিংবা শুধু দরকারি অংশে সুচ ফোটানো হয়। চাইলে হেয়ার লাইনেও বোটক্স করা সম্ভব। তবে যাদের মাথায় খুশকি কিংবা অ্যালার্জির মতো সমস্যা আছে, তারা বোটক্স ব্যবহারের আগে সাবধান। শখানেক থেকে হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ হওয়া এ ট্রিটমেন্টের ফল মাথায় টিকে থাকে তিন থেকে ছয় মাস অব্দি।
Related Projects
বিশ্বকাপ ক্রিকেট: রেনেসাঁস ঢাকা গুলশানে লাইভ স্ক্রিনিং
- October 4, 2023
বড় পর্দায় লাইভ ম্যাচ স্ক্রিনিং, স্ন্যাকস পানীয় এবং এক্সক্লুসিভ একটি মেনুসহ, ম্যাচের উত্তেজনা উপভোগ করতে পারবেন জিবিসির চমৎকার পরিবেশে
নতুন ‘কারাতে কিড’ সঙ্গে নিয়ে দেশে নতুন ‘সুপারম্যান’
- July 9, 2025
১১ জুলাই ২০২৫ মুক্তি পাচ্ছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

