প্রক্রিয়াটি অ্যান্টি-এজিং মার্ভেল নামে পরিচিত। শুধু ত্বকের জন্য ব্যবহৃত হলেও বোটক্স এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে চুলচর্চায়। সতেজ এবং ঝরঝরে রাখার সঙ্গে সঙ্গে স্ক্যাল্পের ঘেমে যাওয়া রোধে হেয়ার বোটক্স দারুণ কার্যকর। গবেষণায় দেখা গেছে, বটুলিনাম টক্সিন স্ক্যাল্পের বাড়তি তেল নিঃসরণকেও বাগে নিয়ে আসে। ফলে তেল, ময়লা আর দূষণ জমতে পারে না মাথার ত্বকে। এ প্রক্রিয়ায় সাধারণত মাথার ত্বকের পুরোটা জুড়ে কিংবা শুধু দরকারি অংশে সুচ ফোটানো হয়। চাইলে হেয়ার লাইনেও বোটক্স করা সম্ভব। তবে যাদের মাথায় খুশকি কিংবা অ্যালার্জির মতো সমস্যা আছে, তারা বোটক্স ব্যবহারের আগে সাবধান। শখানেক থেকে হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ হওয়া এ ট্রিটমেন্টের ফল মাথায় টিকে থাকে তিন থেকে ছয় মাস অব্দি।
Related Projects
ভিসা বিশ্বকাপ ২০২২ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের পুরষ্কার প্রদান
- November 20, 2022
ক্যানভাস রিপোর্ট: ফিফা’র অফিসিয়াল পেমেন্ট…
দেশে চ্যাংগান গাড়ি
- November 26, 2023
চ্যাংগান বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারত্বে চ্যাংগান অটোমোবাইল সিরিজের অত্যাধুনিক ও জনপ্রিয় গাড়ির লাইনআপ নিয়ে এসেছে ডিএইচএস অটোস লিমিটেড