গাছের বিভিন্ন অংশ যেমন ফুল, পাতা, মূলের নির্যাস থেকে তৈরি হয় এসেনশিয়াল অয়েল। শরীর ও মন সূস্থ রাখতে যেমন উপযোগী সৌন্দর্যচর্চায়ও এর উপকারিতা এড়িয়ে যাবার নয়। তবে ত্বকের ধরন এবং প্রয়োজন বুঝে এগুলো ব্যবহার জরুরি।
স্বাভাবিক ত্বক : ল্যাভেন্ডার, জেরানিয়াম আর ফ্র্যাঙ্কিনসেন্স ব্যবহার হতে পারে এ ধরনের ত্বকে। সঙ্গে ক্যারিয়াল অয়েল হিসেবে মিশিয়ে নিন জোজোবা, গ্রেপ সিড, সানফ্লাওয়ার কিংবা সুইট আমন্ড অয়েল।
শুষ্ক ত্বক : জেরানিয়াম, ল্যাভেন্ডার, রোজ, স্যান্ডেল উড, জেসমিন কিংবা রোমান ক্যামেমাইল এসেনশিয়াল অয়েল। সঙ্গে ক্যারিয়ার অয়েল হিসেবে থাকুক অ্যাভোকাডো, সুইট আমন্ড, রোজ হিপ, অ্যাপ্রিকট কার্নেল অয়েল।
তৈলাক্ত ত্বক : টি ট্রি, পেপারমিন্ট, রোজ মেরি, স্যান্ডেলউড এ ধরনের ত্বকের জন্যে উপযোগি, ক্যারিয়ার অয়েল হিসেবে মিশিয়ে নিতে হবে জোজবা, আরগান কিংবা গ্রেপসিড অয়েল।
র্স্পশকাতর ত্বক : ল্যাভেন্ডার, রোজ, জেসমিন, স্যান্ডেল উড অয়েল মাখা যাবে এ ধরনের ত্বকে। সঙ্গে সানফ্লাওয়ার, জোজবা, আরগান বা অ্যাভোকাডো ওয়েল থাকতে পারে ক্যারিয়ার অয়েল হিসেবে।
পরিনত ত্বক : ক্ল্যারি স্যাজ বা জেরানিয়াম এসেনশিয়াল অয়েল ত্বকের বলিরেখা দুর করতে সাহায্য করে। ময়েশ্চারাইজারের সঙ্গে কয়েক ফোটা অয়েল নিয়ে ভাল করে মাসাজ করুন। বলিরেখা দূর হবে।