তার পরিচিতি সানগ্লাস নামে। জন্ম থেকে আজ, আবেদন কমেনি এক রত্তি। প্রচলিত একটা লাইন আছে এই অনুষঙ্গকে নিয়ে: ‘সানগ্লাস দারুণ একটি আউটফিটের জন্য চেরি অন টপ।’ আসলেই কি তা নয়? সানিডের এই একসেসরিজে আকর্ষিত হয়ে কতজনের চোখে চোখ পড়ে যায় নিত্যদিন!
এ বছরের সামার ফ্যাশন ট্রেন্ডে হট ফেভারিট বেশ কিছু ডিজাইন। ওয়াইটুকে’র ট্রেন্ড ফ্যাশনে বেশ জাকিয়ে বসেছে। বাদ যায়নি আইওয়্যারও। ধারাবাহিকতায় এসেছে সানগ্লাসে। ক্লিয়ার ফ্রেম নব্বইয়ের শেষ মাতিয়ে গেছে। আবার ফিরে এসেছে। এবারেও তার প্রতাপ দুর্দান্ত।
স্বচ্ছ ফ্রেমের সঙ্গে শেডে দেখা যাচ্ছে নিয়ন ও প্যাস্টেলের যুগলবন্দি। কখনো-বা এদের মাঝামাঝি রং। রং আর বেরঙের পাশাপাশি অবস্থান।
বাগিস লেন্স অর্থাৎ সার্কুলার ফ্রেমে ড্রামাটিক লুক দেখা যাচ্ছে অনেকের পছন্দের তালিকায়। সাধারণের থেকে একটু আলাদা এটি। মুগ্ধতা ছড়িয়েছে নিজস্বতায়।
কাটছাঁট নকশার রেক্টাঙ্গুলার ফ্রেম । চোখের দু’দিকে প্রসারিত অংশ বিশেষত্ব নিয়ে অধিষ্ঠিত। ট্রেন্ডি এই সানগ্লাসের তালিকায় আরও ভিন্নতা আছে। স্পোর্টসওয়্যার এখানে নিজের অবস্থানের জানান দিয়েছে।
স্পোর্টি সানগ্লাসের ব্যবহারকারীরা মূলত খেলাধুলার সঙ্গে যুক্ত যারা তারাই হতেন। তবে এবারে এসেছে বদল। এই ঘরানার ডিজাইনে আগ্রহী হচ্ছেন অন্যেরাও। জনপ্রিয় হচ্ছে ফিউচারস্টিক ডিজাইন। আর রঙের দিক থেকে ক্রেতাপ্রিয়তায় এগিয়েছে হাইপার নিয়ন-কালার।
ক্যাটস আই ফ্রেমের জনপ্রিয়তা কমেছিল মাঝে। বেড়েছে আবারও। ক্লাসিকালি চিক এই ফ্রেমে ভিন্ন লুক আসে। ফ্যাশন সচেতন অনেকেই মুখের শেইপে ইল্যুশন দেখতে পছন্দ করেন। এমন অনেকর আগ্রহের তালিকায় আছে এটি।
আরও আছে লাভলি ল্যাভেন্ডারের গল্প। এটি কী? ল্যাভেন্ডার হেজ সানগ্লাস। ড্রিমি লুক এনে দেয় চোখের পলকে। যেকোনাে শেডে তা পাওয়া যায় না বলেই জানা যায়। ইন্টারনেট ঘেটে ফ্যাশন বোদ্ধাদের মতামত থেকে জানা যায়, এবারের বিগেস্ট ট্রেন্ড হতে পারে এটি।
- সারাহ্/ ক্যানভাস অনলাইন