প্রসাধনী সামগ্রীর ক্ষেত্রে বিশুদ্ধতার অঙ্গীকার নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে ‘ন্যাচুরা কেয়ার’। প্রাকৃতিক সুস্থতার জগতে স্বাগত জানাতে দুর্দম, দুর্জয়, দুর্বার– অঙ্গীকার নিয়ে বাংলাদেশের বাজারে আত্মপ্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আরও বলা হয়, অনিরাপদ রূপচর্চা চিরতরে কেড়ে নিতে পারে আসল সৌন্দর্য! বেশির ভাগ কসমেটিকস পণ্যই কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি। কিন্তু ‘ন্যাচুরা কেয়ার’ ব্র্যান্ডটির প্রতিটি পণ্যের উপকরণ শতভাগ পরীক্ষিত। যা নিশ্চিত করবে প্রাকৃতিক যত্ন ও বিশুদ্ধতা।
সম্প্রতি কালিগঞ্জের সিসিইউএলবি রিসোর্ট ও কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত এক অনাঢ়ম্বর অনুষ্ঠানে ব্র্যান্ডটি উন্মোচন করা হয়।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় অংশে ‘ন্যাচুরা কেয়ার’-এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা ঘোষণা হয়। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ ওয়াহাব খান, সি.ই.ও. মোঃ নাজিম উদ্দীন, হেড অব বিজনেস স্ট্র্যাটেজি আদিত্য সোম, হেড অব মার্কেটিং শামস আরিফীন, হেড অব সেলস মোঃ ইমতিয়াজ ওসমান তালুকদার, হেড অব অপারেশন মোঃ খালেদ হোসেন, মাদার প্রতিষ্ঠান পদ্মা গ্রুপ অব কনভার্টারসের জিএম (অপারেশন) গোলাম কিবরিয়া খান, ডিস্ট্রিবিউশন পার্টনার মৌসুমি নেটওয়ার্ক লিমিটেডের হেড অব সেলস সুব্রত কুমার কুন্ডু-সহ অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও সেলস কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
আসিফ ওয়াহাব খান বলেন, ‘ঝকঝকে সুন্দর ত্বক সৌন্দর্যের চাবিকাঠি। নিজেকে সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা সুস্থ জীবনেরই একটা অংশ। গুণগত মান নিশ্চিত করা ন্যাচুরা কেয়ার প্রসাধনী খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে দেশে যাত্রা শুরু করছে।’
নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘এই উপমহাদেশে জেনুইন ব্র্যান্ডগুলোর পণ্যের চাহিদা রয়েছে। ত্বকের প্রসাধনী ও চুলের তেলের বাজার দেশের এবং বাইরের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের উপস্থিতিতে অত্যন্ত শক্তিশালী। আমরা আশা করি ন্যাচুরা কেয়ার শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে অবস্থান নিশ্চিত করবে।’
আদিত্য সোম বলেন, ‘সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে দেশে যে পরিমাণ কসমেটিকস অর্থাৎ স্নো, ক্রিম, শ্যাম্পু, সাবান, লোশন, আফটার-শেভ লোশন, পারফিউম এসব চাহিদা রয়েছে তার ১৫ শতাংশ পূরণ হচ্ছে দেশীয় কোম্পানির উৎপাদনে। আর ১৫ শতাংশ -আমদানি করা বিদেশি পণ্য। বাকি ৭০ শতাংশ কসমেটিকস নকল ও ক্ষতিকারক উপাদান দিয়ে তৈরি হচ্ছে। এই অবস্থায় দেশে নির্ভরশীল প্রসাধনী ব্র্যান্ড হিসেবে গ্রাহকরা আস্থা রাখতে পারবেন ন্যাচুরায়।’
- ক্যানভাস অনলাইন
ছবি: ন্যাচুরা কেয়ার-এর সৌজন্যে