skip to Main Content

ইভেন্ট I আর্কা ফ্যাশন উইক সামার ২০২৪

নিজস্ব আর নতুনত্বের সম্মিলনে শেষ হয়েছে আর্কা ফ্যাশন উইকের দ্বিতীয় আয়োজন। মার্কেটপ্লেস, সেমিনার, ফ্যাশন শো প্রদর্শনী আর ডিজাইন ল্যাবের উল্লাসে মেতে উঠেছিল নগরজীবন

১৩ থেকে ১৬ জুন, রাজধানীর গুলশানের আলোকি কনভেনশন সেন্টারে আলোচিত ফ্যাশন ইভেন্ট আর্কা ফ্যাশন উইক-২৪ অনুষ্ঠিত হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজন ছিল জাঁকজমক। আর্কা ফ্যাশন উইকের দ্বিতীয় আয়োজন এটি। প্রথম দিনেই বেশ জমে ওঠে। ফ্যাশন উইকের আয়োজনটি ছিল ৪ ভাগে। মার্কেটপ্লেস, ডিজাইন ল্যাব, সেমিনার-ফ্যাশন শো জোন এবং ফুড কোর্ট। এ আয়োজনের পার্টনারগুলোর মধ্যে ছিল পাওয়ার্ড বাই মিনিসো; লাক্সারি ভেহিকল পার্টনার অডি; ব্যাংকিং পার্টনার প্রাইম ব্যাংক; ফ্যাশন পার্টনার আমিরা অ্যাপেয়ারেল, বাংলাদেশ দৃপ; ব্যাকস্টেজ পার্টনার সানসিল্ক; পৃষ্ঠপোষক সান, কনা ক্যাফে, সিএএফ, দানিয়া, ইগলু আইসক্রিম, ইভিভা ইতালিয়ান রিস্তোরান্তে; হাইড্রেশন পার্টনার ব্লু; সান প্রটেকটর পার্টনার আমলিন স্কিন; মিডিয়া পার্টনার ক্যানভাস ম্যাগাজিন, দ্য ডেংইলি স্টার লাইফস্টাইল, দ্য ফ্রন্টপেজ, ক্যাবলগ্রাম, চ্যানেল ২৪; অ্যাসোসিয়েট পার্টনার লাউডওয়ার্কস, ব্লিটজ, আজরা মাহমুদ ট্যালেন্ট ক্যাম্প, আলোকি, ই কিউব প্রোডাকশনস, ডাক পিয়ন ডিজিটাল, পারসোনা, আর্কা স্টুডিও, হাল ফ্যাশন, আইস টুডে।
প্রদর্শনী: টাঙ্গাইলের বয়নকাব্য
আর্কা ফ্যাশন উইকের লোগো টাঙ্গাইল শাড়ির থিমে তৈরি করা হয়। নিচতলা থেকে দোতলায় ফুড কোর্টে ওঠার সিঁড়িতে দাঁড়ালে চোখে পড়েছে ৩০ ফুট লম্বা একটি শাড়ি। নান্দনিক এই শাড়ি টাঙ্গাইল শাড়ির বিভিন্ন ধরনের পাড়ের মোটিফ ও প্যাটার্নে তৈরি। টাঙ্গাইল শাড়িকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে আয়োজনের সবখানে। যার ধারাবাহিকতায় বিশেষ সেমিনার ও প্রদর্শনীর আয়োজন দেখা গেছে। সাতজন প্রতিভাবান শিল্পী এতে অংশ নেন। টাঙ্গাইলের তাঁতিদের গল্প আর ইতিহাস নিয়ে সাজানো এই প্রদর্শনীর কিউরেটর ছিলেন শিল্পী জুয়েল এ রব। তিনি জানান, টাঙ্গাইল শাড়ি উদ্ভাবন, পূর্বপুরুষ এবং ইতিহাস, দেশভাগ আর যুদ্ধের প্রভাব, অভাব, দেশান্তর, সমস্যাসহ নানান গল্প এই প্রদর্শনীতে উঠে এসেছে। স্থান পাওয়া চিত্রকর্মের মাধ্যমগুলো ছিল বৈচিত্র্যে ভরপুর। ভিজ্যুয়াল রিপ্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে টাঙ্গাইল তাঁতের আদি, বর্তমান আর ভবিষ্যৎ।
মার্কেটপ্লেস
ক্রেতাদের জন্য মার্কেটপ্লেস ছিল আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দেশীয় অনলাইনভিত্তিক সৃজনশীল উদ্যোগ, যেগুলো খুব একটা নজরে আসে না, তাদের প্রতিভা সবার সামনে তুলে ধরা আর্কা ফ্যাশন উইকের একটি মূল উদ্দেশ্য। সে চিন্তা থেকে আয়োজিত মার্কেটপ্লেসে তাদের দেশীয় পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছিলেন ৮০ জন উদ্যোক্তা। এখানে শাড়ি, গয়না, টি-শার্ট, টোট ব্যাগ, সানগ্লাস, চাবির রিং, জামাকাপড়, তৈজসপত্রসহ প্রায় সব ধরনের পণ্যই দেখা গেছে। তবে বিশেষ নজর কেড়েছে রিসাইকেলড ও আপসাইকেলড পণ্যের উদ্যোগগুলো। হাতে আঁকা স্নিকার্সের উদ্যোক্তা ও শিল্পী লাবিবা এসেছিলেন তার আনকোরা জুতা নিয়ে। পিতলের গয়না নিয়ে সাদিয়া আফরিন সাজিয়েছিলেন তার ইন্দুবালা স্টল। ইটের খণ্ডও হতে পারে শিল্পের অনুপ্রেরণা, আর তারই উদাহরণ পাকা। তাদের টি-শার্ট, টোট ব্যাগ, চাবির রিং, ঘর সাজানোর অনুষঙ্গ—সবেতেই ইট। হাতে বানানো পলিমার ক্লে জুয়েলারি নিয়ে ছিল উড়ন্ত আরশোলা। রেজিন, ক্লে ও বিডসের হাতে বানানো জুয়েলারি নিয়ে সাজানো স্টল নিয়ে ছিল নয়া ও অনন্য। এ ছাড়া ডেনিম, ঘর সাজানোর হরেক রকম জিনিস, দিনপঞ্জি ও চামড়ার ব্যাক কভারের ডায়েরির পসরা সাজিয়েছিলেন বিক্রেতারা।
ডিজাইন ল্যাব
আর্কার আকর্ষণীয় দিক ছিল এর ডিজাইন ল্যাব। এখানে ক্রেতাদের জন্য সুযোগ ছিল নিজের মনের মতো করে পণ্য ডিজাইনের। রাউন্ড নেক টি-শার্ট, ব্যাগ, চাবির রিং, লাইটারে মনের মাধুরী মিশিয়ে অলংকরণের সুযোগ লুফে নিয়েছিলেন দর্শনার্থীরা। এ জন্য প্রথমে ক্রেতাদের নিজের পছন্দের প্লেইন টি-শার্ট, টোট ব্যাগ, ক্যাপ বা স্কার্ফ নির্বাচন করতে হয়েছে; যা কাজ করেছে ক্যানভাসের মতো। আর ছিল সাতটা স্টেশন। যেখানে সৃজনশীল মনে নকশার সুযোগ ছিল।
ফ্যাশন শো
আর্কা ফ্যাশন উইক সামার ২০২৪-এর দ্বিতীয় দিন থেকে শুরু হয় ফ্যাশন শো। এদিন রানওয়েতে ৪টি স্লটে মোট ৮টি শো হয়। প্রথম ফ্যাশন শোতে আফসানা ফেরদৌসির নির্দেশনায় বিজিএমইএর শিক্ষার্থীরা টাঙ্গাইল পোশাক প্রদর্শন করেন। তারা টাঙ্গাইলে গিয়ে কাপড় কিনে এনে এই রানওয়ের পোশাকগুলো তৈরি করেন। এই স্লটের দ্বিতীয় অংশে ছিল আজিম উদ্দৌলার শো। পুরুষদের নানা নকশা ও কাটের পোশাক প্রদর্শিত হয় এই অংশে। টরি ও গ্রীষ্মের প্রদর্শনী হয় পশ্চিমা ধাঁচের পোশাক নিয়ে। টরির ফিউশনধর্মী পোশাকগুলোয় দেখা গেছে কারচুপি, জারদৌসি ও বিডসের কাজ। ঐতিহ্যবাহী দেশীয় শাড়ি প্রদর্শিত হয় টরির কালেকশনে। জমকালো দেশীয় পোশাকগুলো প্রদর্শন করে আমিরা। ব্র্যান্ডটির আড়ম্বরপূর্ণ সব পোশাক পরে হাঁটেন মডেলরা। বিবি রাসেলের কিউরেট করা মডেলরা হেঁটেছেন ডাই করা বাহারি পোশাক পরে। আনিকিনি বাই হুমাইরা খান-এর হস্তশিল্পভিত্তিক পোশাক প্রদর্শিত হয়। কুর্তি, কামিজ, কো-অর্ড, আনারকলি এবং ছেলেদের ক্যাজুয়াল শার্ট, প্যান্ট ছিল এই সংগ্রহে। প্রথম দিনের ফ্যাশন শো শেষ হয় অরণ্যর টেকসই পোশাকের প্রদর্শনীর মাধ্যমে। দ্য রানওয়ের চতুর্থ শোর আগে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয় আর্কা ফ্যাশন উইক সামার ২০২৪-এর।
পরের দিনের রানওয়েতে ৪টি স্লটে আরও ৮টি শো হয়। দিনের প্রথম শো শুরু ইফতেখার নূরের ওয়ান থাউজেন্ড পোয়েটস দিয়ে। এই সংগ্রহে প্রাধান্য ছিল মেয়েদের ফিউশনধর্মী পোশাকের। সিল্ক, ভেলভেটের মতো চকচকে ফ্যাব্রিকের সঙ্গে কাচের চুড়ির সমন্বয়ে সাজানো এই সংগ্রহ। এই শোতে বিশেষ এক ধরনের মুখোশে ঢাকা ছিল মডেলদের মুখ। এই স্লটের দ্বিতীয় শোটি ছিল জায়া খন্দকার ও আবিদ হোসেনের স্ট্রাইডস কোয়ের। প্রদর্শিত হয় ছেলে-মেয়ে উভয়ের ক্যাজুয়াল পার্টিওয়্যার।
বিরতির পর শুরু হয় বিডি ক্লদিং, ট্যাপারড ও তানের ফ্যাশন শো। ছেলে-মেয়েদের ক্যাজুয়ালওয়্যার নিয়ে মঞ্চে আসে বিডি ক্লদিং। শেষে র‌্যাপ সংগীত পরিবেশিত হয়। ট্যাপারড শো শুরু করে নৃত্য পরিবেশন দিয়ে। রাইয়ান চৌধুরীর ট্যাপারডের পোশাক পরে জাদু দেখান এবং র‌্যাম্পে হাঁটেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জনপ্রিয় জাদুশিল্পী ম্যাজিক র‌্যাজিকও। তানের স্বত্বাধিকারী তানহা শেখ কাজ করেন টেকসই ফ্যাশন নিয়ে। বাউল ফিলোসফি থেকে অনুপ্রাণিত তাদের সংগ্রহ স্পিরিচুয়াল প্রে প্রদর্শিত হয় মঞ্চে। বিভিন্ন কাটের ফিউশনধর্মী এই পোশাকগুলো যেমন নজরকাড়া, তেমনি পরিবেশবান্ধবও।
তৃতীয় অংশে স্ট্রাইড ফ্যাশনওয়্যার এবং আর রহমানের শো অনুষ্ঠিত হয়। নতুন প্রজন্ম যেমন পোশাক পছন্দ করে, বাংলাদেশের সংস্কৃতির ছাপ রেখে সে ধরনের একটি সংগ্রহ প্রদর্শিত হয় তাসমিত আফিয়াত আর্নির শোতে। রিকশাচিত্রশিল্প অনুপ্রাণিত ডিজাইন, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ইংরেজি পত্রিকা, কবি নজরুল ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের খসড়া কিছু পাণ্ডুলিপি, দেশীয় হেরিটেজ টেক্সটাইল জামদানি, নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় শিশুসাহিত্য চাচা চৌধুরী ও জনপ্রিয় মীনা কার্টুন এতে প্রাধান্য পায়। আর রহমানের শোতে ছিল পশ্চিমা ধাঁচের ফরমাল ও ক্যাজুয়াল পোশাক। ছেলে-মেয়ে উভয়ের পোশাক ছিল এই সংগ্রহে। আর্কা স্টুডিওর নিজস্ব ব্র্যান্ড আমি উপস্থাপন করে তাদের বৈচিত্র্যময়, রঙিন ও অভিনব কাটের পোশাকগুলো। ফিউশনধর্মী এই সংগ্রহে বিভিন্ন ধরনের থিমও দেখা গেছে।
শেষ দিন প্রদর্শিত হয় গ্লির সংকলন। এই সংগ্রহে ছিল শৈশবের স্মৃতিপ্রাণিত সব নকশা। পশ্চিমা ধাঁচের পোশাক নিয়ে হয় শো। সংগ্রহটির ডিজাইনার আদনান প্রণয়। স্লটের দ্বিতীয় শো হয় ছাপ-এর ব্লক ও স্ক্রিনপ্রিন্টের পোশাক নিয়ে। ছেলে-মেয়ে উভয়ের ক্যাজুয়ালওয়্যার ছিল এই সংগ্রহে। মেয়েদের স্কার্ট, কুর্তি, গাউন, শাড়ি ও ছেলেদের ফতুয়া, পাঞ্জাবি, ক্যাজুয়াল শার্ট নিয়ে সংগ্রহটি এনেছেন শাবাব তৌহিদ খান। তৃতীয় শোতে মেয়েদের সমসাময়িক পার্টিওয়্যার চোখ ধাঁধিয়েছে সবার। রায়না দৌলা আহমেদের এই সংগ্রহে সিকোয়েন্স, লেইস ও মিরর ওয়ার্ক করা স্লিপ ড্রেসগুলো প্রাধান্য পায়। রেসিং অনুপ্রাণিত ডানিয়ার এক্সক্লুসিভ সংগ্রহ দেখা যায়। এতে ছেলে-মেয়েদের ব্যাগি জ্যাকেট, প্যান্ট নজর কেড়েছে। ডেনিমের নানা নকশার সব পোশাক নিয়ে এসেছিল টুইলস অরিজিনালের রাফি মাহমুদ। রয়েল বেঙ্গল কতুরের শো শুরুর আগে আরেকটি বিশেষ শো হয়। দানিয়া ও টুইলসের যৌথ উদ্যোগে। রিফাত ইয়াসির ও আরাফাত ইয়াসিরের ছয় মাসের নিরলস পূর্বপ্রস্তুতির ফল এই প্রদর্শনী। রয়েল বেঙ্গল কতুর মেটালিক সংগ্রহ প্রদর্শিত হয়। এর ডিজাইনার সাইফুল্লাহ গালিব। মেনজওয়্যারে প্রাচীন স্থাপত্য ও প্রকৃতির অনুপ্রেরণায় গুজেলের সংগ্রহও ছিল দেখার মতো। ডিজাইনার নাফিজ ইমতিয়াজ সাদা ও ধূসর রঙে সাজিয়েছিলেন এই কালেকশন। বাহার-এর প্রদর্শিত সংগ্রহে নিশাত খান রেখেছিলেন এক্সক্লুসিভ স্ট্রিটওয়্যার। সংগ্রহের নাম বাঘের বাচ্চা। দ্য রানওয়ের তিন দিনের আয়োজনের পর্দা নামে কাঁঠালের শো দিয়ে। জেন-জিকে প্রাধান্য দিয়ে তৈরি স্ট্রিটওয়্যার প্রদর্শিত হয় শোতে। ডিজাইনার রোদেলা জামান।
সেমিনার
মোট চারটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয় আর্কা ফ্যাশন উইকে। প্রথম সেমিনার ‘টাঙ্গাইল তাঁত ভবিষ্যতের বুনন: সমসাময়িক ফ্যাশনে ঐতিহ্যের ভূমিকা’ শিরোনামে। জিসান কিংশুক হকের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন জ্যেষ্ঠ ফ্যাশন সাংবাদিক ও হেরিটেজ টেক্সটাইল বিশেষজ্ঞ শেখ সাইফুর রহমান।
ফ্যাশন উইকের দ্বিতীয় সেমিনারে আলোচিত বিষয় ছিল ‘দ্য নিউ ভ্যানগার্ড: বাংলাদেশের আরএমজি সেক্টরে নেক্সট-জেন লিডারশিপের ক্ষমতায়ন’ ও ‘ফ্যাশন ফরোয়ার্ড: বাংলাদেশের ফ্যাশন শিক্ষার ভবিষ্যৎ গঠন’। আর্কা স্টুডিওর প্রতিষ্ঠাতা আসাদ সাত্তার সেমিনারের প্রথম অংশটি মডারেট করেন। এই অংশে বাংলাদেশে রিটেইলিং বিজনেস, মার্কেট স্ট্র্যাটেজি, রিটেলিং মার্কেটের সম্ভাবনা আর নানা ধরনের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন ব্লুচিজ আউটফিটারের প্রতিষ্ঠাতা ড. মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, এভিন্স গ্রুপের পরিচালক শাহ রায়িদ চৌধুরী, আমিরার ব্যবস্থাপনা পরিচালক জয়নব মাকসুদ ও ব্র্যান্ড বিজিএমইএর ডিরেক্টর আবরার সায়েম।
এদিনের দ্বিতীয় সেমিনারের বিষয় ছিল ‘ফ্যাশন ডিজাইনিং শিক্ষার ভবিষ্যৎ’। এই আলোচনা সভা মডারেট করেন শেখ সাইফুর রহমান। আলোচক ছিলেন বিদ্যা অমৃত খান, দেশ গ্রুপ অব কোম্পানিজের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর বিদ্যা অমৃত খান এবং বিইউএফটির প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. ইঞ্জিনিয়ার আইয়ুব নবী খান।
শেষ দিনের সেমিনারের বিষয় ‘সমসাময়িক ভোক্তারা আসলে কী চান: রিটেইল বাজারে ঘাটতি’। আইস মিডিয়া লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অমিয়া খন্দকার ছিলেন মডারেটর। আলোচনা হয় সমসাময়িক ক্রেতাদের চাহিদা ও বাংলাদেশের রিটেইল মার্কেটের ঘাটতি নিয়ে। আলোচক ছিলেন কে ক্রাফটের ম্যানেজিং পার্টনার এবং দেশীদশ-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা খালিদ মাহমুদ খান, ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার সোবিয়া আমিন ও ট্যাপারডের প্রতিষ্ঠাতা রায়ান চৌধুরী।
ফ্যাশন-সংশ্লিষ্ট নানান আয়োজনের পাশাপাশি কনসার্ট ছিল ফ্যাশন উইকের অন্যতম আকর্ষণ। উল্লসিত দর্শকের উপস্থিতিতে এ আয়োজনের ইতি টানা হয়। সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অমিয়া খন্দকার, আজরা মাহমুদ, আসাদ সাত্তার, শেখ সাইফুর রহমান প্রমুখ।

 সারাহ্ দীনা
ছবি: আয়োজকদের সৌজন্যে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top