skip to Main Content

একঝলক

অঞ্জন’স-এর পূজার আয়োজন
হিন্দুধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা সামনে রেখে অঞ্জন’স-এর শোরুমগুলো সেজেছে শারদীয় উৎসবের পোশাকে। রঙিন এই উৎসবকে আরও রঙিন করতে লাল, সাদা, হলুদ, কমলাসহ বিভিন্ন রঙের পোশাকে সাজানো হয়েছে এবারের পূজার আয়োজন। বরাবরের মতো প্রিন্ট ও এমব্রয়ডারি প্রাধান্য পেয়েছে। প্রডাক্ট লাইনে থাকছে শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি, শার্ট, মেয়েদের ফতুয়া। শিশু-কিশোরদের জন্যও থাকছে নতুন ডিজাইনের পোশাক। পোশাকের পাশাপাশি জুয়েলারি ও হোম টেক্সটাইলের নতুন কালেকশনও থাকছে। পূজার এই নতুন পোশাক অঞ্জন’স-এর সব শোরুমে পাওয়া যাবে।

সাদাকালোর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
শুধু সাদা ও কালো- এই দুটি রঙ নিয়ে কাজ করে দেশীয় ফ্যাশন হাউজ সাদাকালো। ২০০২ সালের ৪ অক্টোবর যাত্রা শুরু করে এই ফ্যাশন ব্র্যান্ড। নানা বৈচিত্র্যময় ডিজাইনে সাদাকালো ক্রেতাদের কাছে সমাদরে গৃহীত হয়েছে। এরই মধ্যে বিষয়ভিত্তিক কাজের ভিন্ন রকম ধারা তৈরি করে ১৬ বছর পার করল সাদাকালো। ১৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীকে ক্রেতাদের কাছে আরও স্মরণীয় করে রাখতে ১ থেকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত সাদাকালোর সব শোরুম ও অনলাইনে পণ্যগুলোয় থাকছে ১৬ শতাংশ ছাড়।

পূজায় কে ক্র্যাফট
শারদীয় দুর্গোৎসব এখন শুধু ধর্মীয় নয়, সর্বজনীন উৎসব। এই উৎসবকে কেন্দ্র করে কে ক্র্যাফট এনেছে পূজার পোশাক। নানা রঙে রঙিন অথবা শুভ্রতার ছোঁয়া অথবা লাল সাদার পূজার আমেজ মিশ্রিত পোশাক পাবেন এই আয়োজনে। ফুটিয়ে তোলা হয়েছে টেরাকোটা, পঞ্চপ্রদীপ, পূজার আলপনা, পদ্মফুল, শিমুল ফুল ছাড়াও নানা ধরনের ফুলেল মোটিফ দিয়ে। রং হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে মেরুন, লাল, সাদা, কোড়া, গেরুয়া ও অফ হোয়াইট কালার। শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি, পাঞ্জাবি, শার্টসহ শিশুদের সব ধরনের পোশাকেই থাকছে পূজার আমেজ।

রঙ বাংলাদেশ
প্রকৃতির মতো উচ্ছল এখন সবাই ব্যস্ত উৎসবের রঙে রঙ মেলাতে। রঙ বাংলাদেশও সবাইকে রাঙাতে প্রস্তুত নজরকাড়া শারদ সংগ্রহে। বাংলার সময়কে রাঙাতেই সদা প্রস্তুত রঙ বাংলাদেশ। শারদীয় এই কালেকশনকে আরও ভিন্নভাবে তুলে ধরতে থিম হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে পদ্ম, মন্দির, ফ্লোরাল ও আলপনার নকশা। লাল, সাদা, অফ হোয়াইট, মেরুন আর গেরুয়াকে উপজীব্য করে সাজানো এবারের সংগ্রহে নকশাকে আরও আকর্ষণীয় করতে ব্যবহার করা হয়েছে কমলা, ফিরোজা, ক্রিম, টিয়া, নীল, অ্যাশ, সোনালি হলুদ ও ম্যাজেন্টা। বড়দের জন্য রঙ বাংলাদেশের এবারের শারদ সংগ্রহে রয়েছে শাড়ি, থ্রিপিস, লং স্কার্ট-টপস, সিঙ্গেল কামিজ, শর্ট ও লং পাঞ্জাবি, উত্তরীয়, ধুতি, শার্ট, টি-শার্ট ও ফতুয়া।

নৌকার রাজ্যে একদিন
বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মোট ১২ ধরনের নৌকা নিয়ে কালারস ফ্রম দ্য চরস আয়োজন করে এক নৌকা প্রদর্শনী। রাজধানীর গুলশান ২-এ অবস্থিত সুপারশপ ইউনিমার্টে ২১ সেপ্টেম্বর শুরু হয় আয়োজনটি। যেখানে স্থান পেয়েছে নদী ও সাগরপথের প্রায় সব ধরনের নৌকা। যেমন শুলুক, বালাম, সাম্পান ও চাঁদ নৌকা হচ্ছে সমুদ্রপথের নৌকা এবং করপাই, বজরা, ময়ূরপঙ্খী, পাতাম, মালার, হরোঙ্গা, ঘাসি আর গয়না নদীপথের। এর মধ্যে বজরা, গয়না এবং ময়ূরপঙ্খী হাউজবোট বা বসবাসযোগ্য নৌকা। প্রতিটি নৌকার সঙ্গে লেখা আছে সেটি কোন অঞ্চলের, আসল বড় নৌকার মাপ এবং বর্তমান অবস্থা, অর্থাৎ বিলুপ্ত নাকি এখনো নদী বা সমুদ্রে চলে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, মাত্র ৩টি নৌকা ছাড়া বাকি সব কটিই এখন বিলুপ্ত।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top