skip to Main Content

বাইট

ইন্টারন্যাশনাল শেফ ডে ২০২০

দেশে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ইন্টারন্যাশনাল শেফ ডে ২০২০। গত ২০ অক্টোবর নগরীর ইমানুয়েলস কনভেনশন সেন্টারে রেড কাউ বাটার অয়েলের পৃষ্ঠপোষকতায় দিবসটি উদযাপিত হয়েছে। এবারে শেফদের প্রতিপাদ্য ছিল ‘হেলদি ফুড ফর দ্য ফিউচার’। কেক কেটে আয়োজনের উদ্বোধন করেন স্পন্সর প্রতিষ্ঠান নিউজিল্যান্ড ডেইরি প্রডাক্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মহসিন উদ্দিন আহমেদ। প্রায় ৪০০ শেফ সেখানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন আয়োজক প্রতিষ্ঠান ফায়ারফ্লাইসের প্রধান নির্বাহী শিহাব সুমন, শেফ টনি খান, ড্যানিয়েল গোমেজ, সায়মন খানসহ কয়েকজন। মহামারির পরিস্থিতিতে দেশের হসপিটালিটি শিল্পের চ্যালেঞ্জ এবং তা উত্তরণের নানা উপায় নিয়ে অংশগ্রহণকারী শেফরা নিজেদের মতামত দেন। তা ছাড়া একটি শেফ ফেডারেশন গঠনের ঘোষণাও দেওয়া হয়।

বন্ধ বেলজিয়ামের রেস্তোরাঁ

সম্প্রতি পুরো ইউরোপে বাড়ছে করোনার সংক্রমণ। ঝুঁকিতে পড়েছে বেলজিয়ামও। এমন পরিস্থিতিতে ১৯ অক্টোবর থেকে নতুন বিধিনিষেধ জারি করেছে দেশটি। সব ধরনের পানশালা ও রেস্তোরাঁ চার সপ্তাহের জন্য বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সে দেশের কর্তৃপক্ষ। রোগের সংক্রমণ ও বিস্তার ঠেকাতেই তারা এমন পদক্ষেপ নিয়েছে। অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে পুরোপুরি ওয়ার্ক ফ্রম হোম ব্যবস্থা কার্যকর হয়েছে। অন্যের বাড়িতে নাগরিকদের ঢুকতেও বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সে দেশের সরকার।
ইউরোপে প্রথম যখন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়েছিল, তখন বেলজিয়াম ছিল ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায়। বিশ্বব্যাপী প্রতি লাখ মানুষে মৃত্যুর সর্বোচ্চ হারের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে আছে দেশটি।

ট্রান্সফ্যাট নিয়ে উদ্বেগ

খাদ্যে শিল্পোৎপাদিত ট্রান্সফ্যাটে হৃদরোগের ঝুঁকি নিয়ে সতর্কতার কথা বলেছে গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান প্রজ্ঞা। ১৬ অক্টোবর বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি তুলে ধরেছে প্রতিষ্ঠানটি। জানানো হয়েছে, ট্রান্সফ্যাট গ্রহণের ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার মানুষ মারা যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এভাবে মৃত্যুর সর্বাধিক ঝুঁকিপূর্ণ ১৫টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশও রয়েছে।
দেশে খাদ্যে ট্রান্সফ্যাটের প্রধান উৎস ডালডা বা ঘি। যা সাধারণত ভাজাপোড়া, স্ন্যাকস ও বেকারিপণ্য প্রস্তুত এবং হোটেল-রেস্তোরাঁ অথবা সড়ক লাগোয়া দোকানে খাদ্য তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। সম্প্রতি এক গবেষণায় প্রতি ১০০ গ্রাম পিএইচও নমুনায় সর্বোচ্চ ২০.৯ গ্রাম পর্যন্ত ট্রান্সফ্যাটের উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে, যা ডব্লিউএইচওর সুপারিশ করা মাত্রার চেয়ে ১০ গুণের বেশি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, বাংলাদেশে হৃদরোগজনিত মৃত্যুর ৪ দশমিক ৪১ শতাংশের জন্য দায়ী ট্রান্সফ্যাট। খাদ্যে এর সীমা নির্ধারণ করার মাধ্যমে লাখ লাখ মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব বলে জানানো হয়েছে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।

 ফুড ডেস্ক

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top