বাইট
রুফটপে রেস্টুরেন্ট
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের ছাদে উদ্বোধন হয়েছে রুফটপ রেস্টুরেন্টের। ৩ জানুয়ারি রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে চালু হয়েছে রেস্তোরাঁটি। সেখানে সুলভ মূল্যে মজাদার খাবার মিলবে বলে জানিয়েছেন ইউনিট ম্যানেজার কিশোর কুমার নাথ।
জানা গেছে, রেস্তোরাঁর আয়তন সাড়ে ছয় হাজার বর্গফুট। একসঙ্গে ১৫০ জন বসে খেতে পারবেন সেখানে। বেসমেন্টে ১৩১০ বর্গফুটের একটি কিচেন আছে। বুফে সিস্টেমে ২৫০ থেকে ৩০০ জন একসঙ্গে খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে।
রেস্তোরাঁটি খোলা থাকবে সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত। সপ্তাহে সাত দিন। শুক্র ও শনিবার হলো রেস্তোরাঁটির ফ্যামিলি ডে। সকাল, দুপুর ও রাতের খাবারের ব্যবস্থা। সেট মেনু, চায়নিজ, ইংলিশ খাবার ছাড়াও নানান পদের সমাহার আছে সেখানে।
গণমাধ্যমে রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উন্নত সেবা নিশ্চিত করতে প্রশিক্ষিত ও অভিজ্ঞ শেফ এবং ওয়েটার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
কেরিচো গোল্ড টি
দেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে কেনিয়ার কেরিচো গোল্ড টি। প্রায় ৪৫ ধরনের প্রিমিয়াম টি নিয়ে এসেছে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ‘টি আর ট্রেড’। প্রতিষ্ঠানটির সব ধরনের চা কেনা যাবে http://www.livehealthybd.com সাইট থেকে। গুলশান ২ এবং ধানমন্ডি ইউনিমার্টের দুই শাখাতেই পাওয়া যাচ্ছে কেরিচো গোল্ডের সব ধরনের চা।
টি আর ট্রেড এবং লিভহেলদিবিডি ডটকমের সিইও মো. ইকবাল হোসেন ভুঁইয়া বলেন, পর্যায়ক্রমে দেশের বিভাগীয় শহর এবং জেলা শহরগুলোতেও পাওয়া যাবে এই চা। ই-কমার্স সাইট লিভহেলদিবিডি ডটকম থেকে কেনাকাটা করলে পাওয়া যাবে ১০% ছাড়। এ ছাড়া সরাসরিও কেনা যাবে এই ঠিকানায়- বাড়ি নং ৬২, রোড নং ২০, উত্তরা ১১, ঢাকা। ফোন: ০১৮১০০৬৩৫০১ এবং ০১৮১০০৬৩৫০২।
তিনি আরও বলেন, ‘টি আর ট্রেড চা-প্রেমীদের চা পানে নতুনত্ব আনতেই কেনিয়ার বিখ্যাত কেরিচো গোল্ডের আমদানি করছে। আমদানি করা এই চায়ের মধ্যে ডেটক্স, নাইট টাইম, মর্নিং টাইম, ইরোস, লাভ টি, হ্যাংওভার টি, স্টবেরি টি, গ্রিন টি, রিফ্রেশিং গ্রিন টি, চকলেট টি, ক্যামোমাইল টি, স্লিম টি, নার্সিং টিসহ বিভিন্ন প্রকার ফ্লেভারের চা রয়েছে।’
কোকা-কোলার ক্যাম্পেইন
‘ছুটির দিনে সেরা স্বাদে’ থিমে নতুন ক্যাম্পেইন শুরু করেছে কোকা-কোলা বাংলাদেশ। একটি থিমেটিক বিজ্ঞাপন এবং রেডিওতে প্রতিযোগিতা ছাড়াও ক্যাম্পেইনে আছে ‘ফ্রাইডে লাঞ্চ গেম’ নামে একটি খেলা। ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে নতুন স্বাভাবিক সময়ে পরিবারের সবাইকে একসঙ্গে ঘন ঘন খাবার খাওয়ার ব্যাপারে উৎসাহিত করে খাদ্যের প্রতি মানুষের ভালোবাসাকে পুনরায় জাগ্রত করতে চায় কোকা-কোলা।
ক্যাম্পেইনটি সম্পর্কে কোকা-কোলা বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অজয় বাতিজা বলেন, ‘খাবার বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কোক আর খাবারের জুটি সত্যিই চমৎকার। এই বিশ্বাস থেকেই আমরা ক্যাম্পেইন চালু করেছি। যেটি সবার একসঙ্গে থাকার স্পৃহা প্রকাশের পাশাপাশি একসঙ্গে খাবার খাওয়াকেও নতুনভাবে উদ্্যাপন করে। আশা করি, বাংলাদেশের মানুষ নতুন এই ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করবে।’
ক্যাম্পেইনটিতে কুইজ প্রতিযোগিতাসহ ডিজিটাল কার্যক্রম রাখা হয়েছে। কোকা-কোলা বাংলাদেশের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে ঢুকে কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রতিযোগীদের অনুমান করতে হবে যে তার বন্ধুর উইকেন্ড মিলটি কী? এই ‘ফ্রাইডে লাঞ্চ গেম’ প্রতিযোগিতার বিজয়ী এবং প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণকারীদের বাসায় পৌঁছে যাবে কোকা-কোলা।
প্রিয়জনদের সঙ্গে খাবার ভাগাভাগির ট্রেন্ডে ভোক্তাদেরকে সংযুক্ত রাখতে তাদের জন্য ‘ফুর্তি স্বাদে ভরা ফ্রাইডে’ নামের মাসব্যাপী একটি রেডিও ক্যাম্পেইনও চালু করেছে কোকা-কোলা। এর আওতায় চলা কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রতি সপ্তাহের বিজয়ীরা জিতে নিতে পারবেন কোকসহ স্পেশাল ফ্রাইডে লাঞ্চ।
ফুড ডেস্ক