skip to Main Content
Aug @ Sep rashi

রাশি I বিচক্ষণ সারাক্ষণ

কন্যা
খামোখা নিজেকে দোষী ভেবে কষ্ট বাড়ানোর মানে নেই। সময় যে সর্বদা আনন্দে কাটবে, তা তো নয়। তাই বলে খারাপ সময়টুকুতে অভিমান করে সব দোষ নিজের ঘাড়ে নিয়ে বসে থাকাও কাজের কথা নয়। তার চেয়ে বরং পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে তোলায় মন দিন।

তুলা
নানান অস্থিরতায় কাটবে মাসটি। তবে যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে সামলে নেওয়ার মানসিক শক্তি তুলার আছে। তাই এ নিয়ে নিশ্চয় আসন পেতে দুশ্চিন্তা করতে বসবেন না? শুধু একটু সাবধানে থাকবেন। ভালো খবর হলো, আর্থিক দিক দিয়ে মাসখানায় ফুরফুরে থাকবেন।

বৃশ্চিক
জমে থাকা কাজগুলো জলদি সেরে ফেলুন। সামনে যে সুন্দর সময় অপেক্ষা করে আছে, তা উপভোগের নির্বিঘ্ন সময় দরকার। তা ছাড়া সফল্যের শিকে ছিঁড়তে হলে তো একটু ঘাম ঝরাতেই হয়। কাজ যে আরও আসছে। তাই আলসেমিকে বলুন বিদায়। সময় হলো গা ঝাড়া দেওয়ার।

ধনু
বেশ আনন্দে কাটছে সময়। তা না হয় কাটুক। তাই বলে কাজকর্ম ছেড়ে বসে থাকলে চলবে কেন? হাসতে হাসতে কাজগুলোও সেরে রাখুন। মনে রাখবেন, আনন্দের হাত ধরেই নিরানন্দ আসে। যেন সে আসতে না পারে, সে জন্য নিজেকেই হতে হবে বিচক্ষণ, সারাক্ষণ।

মকর
পাছে লোকে কিছু বলে, কথাটি মনে গেঁথে নিয়ে লোকের কথাকে থোড়াই কেয়ার করুন। সাফল্যের স্রোতে ভেসে যাবে মনের কোণে জমে থাকা সব যন্ত্রণা। হ্যাঁ, প্রিয় মকর, সাফল্য অর্জনে মাসটিতে আপনাকে কানে তুলো গুঁজেই কাজ করতে হবে। অন্যথায় ফসকে যেতে পারে সুযোগ।

কুম্ভ
রাশি হিসেবে কুম্ভ দৃঢ় মনোবলের ও যথেষ্ট বুদ্ধির অধিকারী। এ মাসে এই দুটোরই ভীষণ প্রয়োজন কুম্ভের। আপনার নিশ্চয়ই অজানা নয়, মন শান্ত থাকলে বুদ্ধি সহজে খেলে। শুধু একটু সতর্ক অবস্থানে থাকুন। সামান্যতম অসতর্কতার কালসাপও যেন ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলতে না পারে!

মীন
কারও মন্দ কথায় মন ভার করে থাকা কাজের কথা নয়। দুষ্ট লোকেরা মন্দ কথা বলবেই। তার জন্য কি থেমে থাকবে জগতের ভালো কাজগুলো? অনেক তো হলো, এবার নিজের কাজে মনোযোগী হোন। তাতে আপনার সঙ্গে সঙ্গে অনেকের আনন্দও যে জড়িত, সেই খেয়াল আছে?

মেষ
সৃজনশীল মেষের জন্য সময়টা বেশ ইতিবাচক। নিজের দক্ষতার সর্বোচ্চ নৈপুণ্য দেখানোর এটাই উপযুক্ত সময়। চুটিয়ে কাজ করতে থাকুন। প্রশংসার জোয়ারে ভেসে ভেসে কাটবে আনন্দময় অবসর। সঙ্গে থাকছে প্রাপ্তির প্রশান্তিও। তার মানে একেবারেই সোনায় সোহাগা!

বৃষ
যে ঝামেলাগুলো জট পাকিয়ে রয়েছে, এবার সেগুলোর অবসান ঘটার পালা। তবে নতুন ঝামেলাও ওত পেতে রয়েছে, সেগুলো থেকে বাঁচতে সচেতন থাকুন। আশা করা যায় মন ভালোই থাকবে, তবে শরীরের প্রতি যত্নবান হওয়াটা জরুরি। প্রয়োজনে হাওয়া বদল করে আসুন।

মিথুন
মন খারাপ অবস্থা কাটিয়ে ওঠার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো পছন্দের কোনো জায়গা থেকে ঘুরে আসা। সেটাই করুন। এরপর নতুন যে কাজগুলো হাতে এসেছে, সেগুলো পূর্ণ মনোযোগে শুরু করে দিন। আয় বাড়াতে হবে যে, মাসখানায় ব্যয়টা একটু বেশিই। খরচে একটু সাবধান।

কর্কট
মনের ওপর চাপ থাকলে যেকোনো কাজেই মন বসানো একটু কঠিন হয়ে পড়ে। তাই আগে মনটা হালকা করে নিন। বেড়াতে যান, গান শুনুন, বই পড়–ন কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় বসুন। মাস শেষে যে জটিল কাজগুলো রয়েছে, তার জন্য চাই ভারমুক্ত ফুরফুরে মন। বুঝলেন?

সিংহ
পারিবারিক কাজে মাসখানা একেবারে ব্যস্তময় হয়ে উঠবে। তবে কাজগুলোতে একাগ্রতা প্রয়োজন। একটু ভুল হলেই পরবর্তীকালে ভুগতে হবে বেশ। শরীরের সঙ্গে মনেরও খুব করে যত্ন নিন। মন ভালো না থাকলে কোনো কাজই যথাযথভাবে করে নেওয়া সম্ভব হয় না, তা তো জানেনই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top