skip to Main Content

অ্যাডভার্টোরিয়াল I ব্লু চিজ

এক্সোটিক ফ্যাশন নিয়ে কাজ করার উদ্দেশ্যে ২০২১ সালে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশি ক্লদিং লেবেল ব্লু চিজ। ক্রেতার নিজস্ব রুচির পাশাপাশি কমফোর্টকে প্রাধান্য দিয়ে তৈরি হয়েছে ব্র্যান্ডটির প্রোডাক্ট লাইন। রাজধানীর বনানীতে রয়েছে শোরুম।
ব্লু চিজের প্রতিষ্ঠাতা ড. ইঞ্জিনিয়ার মো. কামরুজ্জামান এবং সহপ্রতিষ্ঠাতা মিস সিমিন জামান। দুজনের নেতৃত্বে খুব অল্প সময়ে দেশের ফ্যাশন-সচেতনদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ব্লু চিজ।
মেন এবং ওম্যান—দুই ধরনের পোশাক আছে প্রোডাক্ট লাইনে। এথনিকের পাশাপাশি আছে ওয়েস্টার্ন কালেকশনও। মেনস কালেকশনে মিলবে পাঞ্জাবি-পাজামা, শার্ট, টি-শার্টের বিপুল সংগ্রহ। পার্টিওয়্যারের জন্য আছে ওয়েস্ট কোট। আন্ডারগার্মেন্টস কালেকশনও আছে এই লেবেলে।
ফিমেল সেকশনে এথনিক, টপ, টি-শার্ট, প্যান্ট, ফিউশন ওয়্যার আছে। অফিস ওয়্যারের ওপর বাড়তি গুরুত্ব দেয় ব্র্যান্ডটি। যা দেশের কর্মজীবী নারীদের প্রতিদিনকার পোশাক বেছে নিতে সাহায্য করছে বলে কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স থেকে জানা যায়।
ঋতুভেদে কালেকশন তৈরি করে ব্লু চিজ। ইতিমধ্যে স্টোরে এসেছে তাদের সামার কালেকশন। এই গ্রীষ্মে স্টাইল আর কমফোর্টকে প্রাধান্য দিচ্ছে ব্র্যান্ডটি। সঙ্গে পাওয়া যাবে ঈদুল আজহা কালেকশনও। আধুনিক ডিজাইন আর নতুন প্যাটার্নকে প্রাধান্য দিয়ে প্রস্তুত করা হয়েছে পুরো সংগ্রহ। এ ক্ষেত্রে আরামের প্রশ্নে ছাড় দেওয়া হয়নি এতটুকু; বরং স্টাইল আর কমফোর্টের সন্ধি হয়েছে এই কালেকশনে। ঈদুল আজহার সময় দেশের আবহাওয়া উত্তপ্ত থাকতে পারে। বিষয়টি মাথায় রাখা হয়েছে এবারের আয়োজনে। এথনিক ও ফিউশন—দুই ধরনের পোশাকই থাকছে; যা গ্রীষ্মের এই ঈদকে করে তুলবে আরও উপভোগ্য।
ফ্যাব্রিক বেছে নেওয়ার সময় ল্যাব টেস্টের রিপোর্টের ওপর ভরসা করে ব্লু চিজ। গুণগত মান নিশ্চিত করে তবেই তা থেকে তৈরি করা হয় পোশাক। ব্র্যান্ডটির নিজস্ব ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। ওয়েব অ্যাড্রেস: িি.িনষঁপযববু.পড়স.নফ। সরাসরি শপিং এক্সপেরিয়েন্সের জন্য: বাড়ি ৩৫, রোড ৭, ব্লক জি, বনানী, ঢাকা।
 ফ্যাশন ডেস্ক
ছবি: ব্লু চিজের সৌজন্যে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top