ফ্যাশন ফ্যাক্ট
সিল্ক কি সাসটেইনেবল
প্রাকৃতিক তন্তু হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে একে। কিন্তু পুরোটাই নির্ভর করে এর প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং রেশম চাষের ক্ষেত্রে সাসটেইনেবিলিটি মেনে চলার ওপর। সিল্ক উৎপাদনপ্রক্রিয়া খুবই জটিল। এক কেজি সিল্ক তৈরিতে প্রায় ১৮৭ কেজি তুঁতপাতা প্রয়োজন পড়ে, যা রেশম পোকাকে খাওয়ানো হয়। এত পাতা এবং এত পরিমাণ জমিতে চাষ করার অর্থ হলো, রেশমের সঙ্গে যুক্ত তুঁতপাতার খামারের পদ্ধতিগুলো সামগ্রিক উপাদানের প্রভাবের ওপর গুরুত্বপূর্ণ। এত তুঁতপাতা উৎপাদনে গ্রিনহাউস গ্যাসও উৎপন্ন হয় প্রচুর। সারের ব্যবহার, পানি ফোটানো এবং বাষ্প উৎপন্নে কয়লা ব্যবহারের কারণে। তাই সিল্কের সাসটেইনেবিলিটি নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।
ফ্রন্ট রো ফিয়েস্তা
ফ্যাশন শো মানেই ফ্রন্ট রো দখল করে বসে থাকা ঝলমলে তারকারা। স্টারডামের ফলে শুধু এমন ঈর্ষণীয় সুবিধা বা সম্মান নয়; সঙ্গে মেলে মোটা অঙ্কের টাকাও। মাত্র পনেরো মিনিটের শোতে অংশ নিয়ে সামনের সিটে বসার বিনিময়ে অনেক তারকার জন্য বরাদ্দ থাকে সিক্স ফিগার পে চেক। তবে সবার জন্য নয়। বাছাই করা হাই প্রোফাইল তারকাদের সেই তালিকায় নাম আছে বিয়ন্সে, রিহানা, জেসিকা চেসটেইন, কিম কার্দাশিয়ানসহ অনেকের। ২০১২ সালে কার্ল লেগারফেল্ড আয়োজিত প্যারিস ফ্যাশন উইকের এমনই এক শোতে রিহানাকে অংশগ্রহণের জন্য দেওয়া হয়েছিল ৯৭ হাজার ৫০০ ডলার। তবে অনেক ফ্যাশন ডিজাইনার ফ্যাশনের এ ব্যাকডোর প্র্যাকটিসের বিরুদ্ধে। মার্ক জ্যাকবস এর মধ্যে অন্যতম। পুরো ব্যাপারটাকে বোরিং উল্লেখ করে তিনি বেশ বহু বছর ধরে তারকাদের তার শোতে ব্যান করে রেখেছেন।
ফ্যাশন ডেস্ক
ছবি: সংগ্রহ
