আমাদের দেশের শহরকেন্দ্রিক মানুষ ছুটির দিনে নানা উপায়ে তাদের অবকাশকালীন সময় অতিবাহিত করেন। দিনের শুরুতে ব্রেকফাস্ট করাটা হতে পারে সারা সপ্তাহের ক্লান্তি ছেড়ে সুন্দর ছুটি কাটানোর প্রথম ধাপ।
ঢাকাকেন্দ্রিক জীবনে উচ্চবিত্ত ও উচ্চ-মধ্যবিত্তদের বিভিন্ন চার ও পাঁচ তারকা হোটেলে ব্যুফে ব্রেকফাস্ট করার প্রবণতা দেখা যায়। তবে সেখানে বাঙালিয়ানার ছোঁয়া সাধারণত খুব একটা থাকে না।
সকালে যদি আপনার মনে ভিন্ন কোনো খাবারের স্বাদ নেওয়ার ইচ্ছা জাগে এবং তা যদি হয় বাংলা নাস্তা চেখে দেখার অভিপ্রায়, তবে যেতে পারেন নিচের যেকোনো জায়গায়:
সয় সেভেন, রোড নম্বর ৭, বনানী
চিটাগাং হোটেল, সেগুনবাগিচা
দেশ বন্ধু হোটেল (ইনকিলাবের উল্টোদিকে)
বিক্রমপুর (ঢাকা কলেজের উল্টোদিকে)
জলখাবার, মহাখালি
পাগলা বাবুর্চি, রোড ১১, বনানী
সাদেক অ্যাগ্রো রেস্টুরেন্ট, ৭নম্বর লোহার গেট, বেরিবাধ, বেরিবাধ, নবীনগর হাউজিং
পেশয়ারিন, র্যাঙ্কিন স্ট্রিট, ওয়ারী
বাংলার মিষ্টি (যেকোনাে ব্রাঞ্চ)
ম্যাগপাই রেস্টুরেন্ট, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা
মাদল খাবার ঘর, স্কয়ার হাসপাতালের পশ্চিমে, পান্থপথ
হোটেল ছন্দা, বেগমবাজার
হিরাঝিল হোটেল, মতিঝিল
হোটেল নীরব, নাজিমুদ্দিন রোড, পুরান ঢাকা
চৌরঙ্গী রেস্তোরাঁ, বাংলাবাজার
গ্রিন সুইট মিট, ঠাটারি বাজার
স্টার (যেকোনো ব্রাঞ্চ)
ঘরোয়া হোটেল, মহাখালি
নবানী ভোজ (লালবাগ কেল্লার গেটের উল্টোদিকে)
বেঙ্গল বই, ধানমন্ডি ২৭
টেগর ট্যারেস, রোড ১২, বনানী
রয়েল, উর্দু রোড, লালবাগ
দিল্লী দরবার, পাটুয়াটুলি রোড, পুরান ঢাকা
রাব্বানী হোটেল, মিরপুর ১০ ও ১১।
- ফুয়াদ/ক্যানভাস অনলাইন