বারিকামরাঙা-১, ২ ও বাউকামরাঙা-১, ২, ৩। ভিটামিন ‘এ’ এবং ‘সি’ সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর ফল এটি। পাকা ফল বাতনাশক, রক্তক্ষরণ বন্ধ করে। ফল ও পাতা গরম পানিতে সেদ্ধ করে খেলে বমি বন্ধ হয়। পাতা ও ডগার গুঁড়া সেবনে জলবসন্ত ও বক্রকৃমি নিরাময় হয়। কাশি ও অ্যাজমা নিরাময়ে পোড়া কামরাঙা উপকারী। ফুল কৃমিনাশক, পুরাতন জ্বরে কামরাঙা পাতার মিহি চূর্ণ পানির সঙ্গে মিশিয়ে সকাল-বিকেল খেলে উপকার হয়। অর্শরোগে কচি শুকনা কামরাঙা উপকারী।
গাজীপুর, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, ঢাকা, সিলেট ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলায় এটি বেশি উৎপন্ন হয়।
জেলি, জ্যাম, মোরব্বা, চাটনি ও আচার তৈরিতে কামরাঙা ব্যবহার করা হয়। তা ছাড়া মরিচ লবণ দিয়ে ভর্তা বানিয়ে গরমের দিনে মজা করে খাওয়া যায়।