বিভিন্ন ক্যাটাগরির ৩০টি মডেলের রেফ্রিজারেটর আছে ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড স্যামসাং ইলেক্ট্রনিক্স বাংলাদেশ-এ। টুইন কুলিং প্লাস প্রযুক্তির রেফ্রিজারেটর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত আর্দ্রতা ধরে রাখার মাধ্যমে ১৫ দিন পর্যন্ত শাকসবজি ও খাবারকে সময় সতেজ রাখে। একক ইভাপোরেটর পদ্ধতির রেফ্রিজারেটরগুলোতে দুটি কম্পার্টমেন্টের মধ্যে আন্তঃসংযোগ থাকায় শাকসবজি ও রান্না করা খাবারের গন্ধ মিশে যেতে পারে। কিন্তু টুইন কুলিং প্লাস রেফ্রিজারেটরে দু’টি পৃথক ইভাপোরেটর থাকায় দুই কম্পার্টমেন্টের মধ্যে বায়ু পরিবহন রোধ করে এবং এতে রেফ্রিজারেটরে থাকা খাবারের আসল স্বাদ ও গন্ধ অটুট থাকে। এই রেফ্রিজারেটর ফাইভ ইন ওয়ান স্মার্ট কনভার্সনের নতুন প্রযুক্তি দেবে ফ্রিজ ও ফ্রিজারের পাঁচটি ভিন্ন মোড। এগুলো নরমাল মোড, এক্সট্রা ফ্রিজ মোড, সিজনাল মোড, ভ্যাকেশন মোড ও হোম অ্যালোন মোড এই পাঁচটি ভাগে বিভক্ত। স্যামসাং টুইন কুলিং প্রযুক্তির রেফ্রিজারেটরগুলোতে রয়েছে দু’টি শক্তিশালী ইভাপোরেটর ও ফ্যান, যা স্বাধীনভাবে কাজ করে। এতে ব্যবহারকারী পছন্দমতো ফ্রিজ ও ফ্রিজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এই রেফ্রিজারেটরগুলোতে ডিওডোরাইজিং ফিল্টারের সুবিধা থাকায় তা রেফ্রিজারেটরের অভ্যন্তরের দুর্গন্ধ দূর করে।
মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাদের কথা বিবেচনা করে স্যামসাং টুইন কুলিং প্লাস প্রযুক্তির রেফ্রিজারেটর বাজারে নিয়ে এসেছে স্যামসাং ইলেকট্রনিকস। ৩২১ লিটার থেকে ৪৬৫ লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন রেফ্রিজারেটরগুলো চারটি মডেলে (আরটি ৩৪, আরটি ৩৭, আরটি ৪২, আরটি ৪৭) বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া, রেফ্রিজারেটরগুলো ক্রয়ের ক্ষেত্রে কম্প্রেসারের ওপর ১০ বছর ওয়্যারেন্টি উপভোগ করতে পারবেন ক্রেতারা। রেফ্রিজারেটরগুলোর দাম শুরু হয়েছে ৫৮,৯০০ টাকা থেকে। স্যামসাং নিউ ইয়ার ক্যাম্পেইনের আওতায় এই মডেলের রেফ্রিজারেটরগুলো ক্রয়ে ক্রেতারা ২ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক সুবিধা পাবেন। এছাড়াও, রয়েছে ইএমআই সুবিধা। স্যামসাংয়ের কল সেন্টারে ০৮০০০ ৩০০ ৩০০ ফোন করে ও সার্ভিস প্রোভাইডারের কাছ থেকে ক্রেতারা বিক্রয়োত্তর সেবা সংক্রান্ত তথ্য পাবেন।