skip to Main Content

ট্রেন্ডি টপার

এ ক্ষেত্রে শ্রাগই সেরা। কখনো কাভার আপ বেসিক হিসেবে ব্যবহারের উপযোগী, তো কখনো স্টাইলিশ স্টেটমেন্ট লুক তৈরিতে।
শ্রাগ হচ্ছে খানিকটা জ্যাকেটের মতো, কিন্তু আবার পুরো জ্যাকেটও নয়। বর্ষা, গরম বা শীত- পরে নেওয়া যায় যেকোনো সময়। কারণ, এতে মোটেই গরম অনুভূত হয় না। উল্টো চড়া রোদ বা ঝিরঝিরে বৃষ্টিতে মিলবে বাড়তি এক পরত সুরক্ষা। মানানসই শ্রাগে সাদামাটা পোশাকও হয়ে ওঠে আকর্ষক। তবে বাছাইয়ে ব্যাকরণ মেনে চলা জরুরি।
১. শ্রাগ নানা সাইজের হয়। কোনোটা হিপের কাছে গিয়ে শেষ, কোনোটা হাঁটু ঝুল তো কোনোটা একেবারে গোড়ালি ছোঁয়া।
২. সাধারণত ফ্লোয়ি ফ্যাব্রিকের শ্রাগই দেখতে ভালো লাগে। সুতির শ্রাগ বেছে নেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে, ফ্যাব্রিকটা যেন মিহি হয়। হাঁটাচলার সময় ফ্লো থাকলে দেখতে আকর্ষণীয় লাগে।
৩. জিনস বা টপের সঙ্গে লম্বা শ্রাগই ভালো দেখায়। অন্যদিকে মিড লেন্থের ড্রেসে কোমর পর্যন্ত লম্বা শ্রাগই সই। সেই শ্রাগে ফ্রিঞ্জও থাকতে পারে।
৪. শর্টস বা শর্ট স্কার্টের সঙ্গে কাফতান স্টাইলের শ্রাগ কিন্তু মন্দ দেখাবে না।
৫. জাম্পস্যুটের সঙ্গে লেসের শ্রাগ ফেমিনিন ভাইব তৈরিতে দারুণ।
৬. এথনিক স্টাইল তৈরিতে শাড়ি বা কুর্তার সঙ্গে কাতান, বেনারসির মতো ক্ল্যাসিক ফ্যাব্রিকের শ্রাগে তৈরি হতে পারে স্টেটমেন্ট।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top