অ্যাডভার্টোরিয়াল I আতিথেয়তা ও পর্যটন খাতে আজিম শাহর অবদান
আজিম শাহ। ওয়েস্টিন ঢাকা, রেনেসাঁ ঢাকা গুলশান হোটেল, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পাসহ প্রসিদ্ধ হোটেলগুলোতে নেতৃত্বের ভূমিকার মাধ্যমে বাংলাদেশের আতিথেয়তা ও পর্যটন খাতে একটি রূপান্তরমূলক প্রভাব ফেলেছেন।
ওয়েস্টিন ঢাকা
ওয়েস্টিন ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তিনি হোটেল মাল্টিপল পুরস্কার অর্জন করেন, যেমন সেরা সিটি হোটেলের জন্য ওয়ার্ল্ড লাক্সারি অ্যাওয়ার্ড এবং পরপর বেশ কয়েক বছর (২০১১-২০১৩) সেরা হোটেলের জন্য ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যাওয়ার্ড।
সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা
সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে আজিম শাহ কক্সবাজার শহরের একটি বিলাসবহুল স্থান রূপে রিসোর্টটি স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এই রিসোর্ট তার নেতৃত্বে বেশ কয়েকটি মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার জিতেছে; সেগুলোর মধ্যে রয়েছে গ্লোবাল লাক্সারি সি-সাইড রিসোর্ট এবং বেস্ট লাক্সারি হেলথ অ্যান্ড ফিটনেস স্পা পুরস্কার। পরিবেশবান্ধব চর্চা এবং ব্যতিক্রমী অতিথি পরিষেবার ওপর শাহ গুরুত্ব দিয়েছেন। তার ব্যবস্থাপনাশৈলী টেকসই, স্থানীয় সম্প্রদায়ের সংযুক্তি এবং উচ্চতর পরিষেবা মানের ওপর জোর দেয়, যা সম্মিলিতভাবে অতিথি অভিজ্ঞতার বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পর্যটনের প্রচার ঘটায়।
পুরস্কার ও স্বীকৃতি
আজিম শাহের অবদান বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পেয়েছে। ২০২২ ও ২০২৩ সালে তাকে ওয়ার্ল্ড লাক্সারি হোটেল অ্যাওয়ার্ডস দিয়ে বছরের সেরা জেনারেল ম্যানেজার নির্বাচন করা হয়েছে। এই স্বীকৃতি তার নেতৃত্বের দক্ষতা ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষের প্রতি অঙ্গীকারের প্রতিফলন। তার বিস্তৃত পটভূমি, বহুভাষিক দক্ষতা এবং আতিথেয়তার প্রতি অনুরাগ তাকে বাংলাদেশে (এশিয়ান এজ) বিলাসবহুল আতিথেয়তার মান উন্নীত করতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব করে তুলেছে।
এই ভূমিকাগুলোর মাধ্যমে আজিম শাহ সেবার জন্য উচ্চমান নির্ধারণ, টেকসই অনুশীলন সংহতকরণ এবং বাংলাদেশি হোটেলগুলোর আন্তর্জাতিক খ্যাতি বৃদ্ধি করে বাংলাদেশের আতিথেয়তাকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছেন। তার নেতৃত্বে এ খাতে প্রবৃদ্ধি ও উদ্ভাবন অব্যাহত রয়েছে, যা বাংলাদেশকে বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের জন্য ক্রমবর্ধমান আকর্ষণীয় গন্তব্য করে তুলেছে।
লেখা ও ছবি: সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পার সৌজন্যে