skip to Main Content

বাইট

চিপসে সাজানো প্যান্ট

গেল মাসে অনুষ্ঠিত নিউইয়র্ক ফ্যাশন শোতে আজব এক প্যান্ট উপস্থাপনার মাধ্যমে তাক লাগিয়ে দিয়েছে মেক্সিকান স্টাইল কুজিনের প্রসিদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাভিত্তিক রেস্টুরেন্ট চেইন কিউডোবা। মডেলের প্যান্টজুড়ে ছিল বেশ কয়েকটি প্যাকেটে সাজানো চিপস! ভক্ষণযোগ্য অনুষঙ্গের মাধ্যমে ফুড ও স্টাইলের এই চমকপ্রদ পোশাক এরই মধ্যে পেয়েছে এক আদুরে নাম—‘চিপ প্যান্টস’। এতে জায়গা পেয়েছে কিউডোবার সিগনেচার ক্রিস্পি টর্টিলা চিপস। রানওয়েতে এই প্যান্ট তুফান তুললেও দুর্ভাগ্যক্রমে এটি কেউ এখনই কিনতে পারবেন না। তবে রেস্টুরেন্ট চেইনটির সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলোতে এর নকশা দেখে, নিজ উদ্যোগে ‘চিপ প্যান্টস’ বানিয়ে নেওয়া সম্ভব। এক বিবৃতিতে কোম্পানির জাতীয় গণমাধ্যম বিভাগের সিনিয়র ম্যানেজার কেলসি ক্রাটজ বলেন, ‘কিউডোবায় আমরা সব সময় ভোক্তাদের সঙ্গে অপ্রত্যাশিত ধরনের যোগাযোগ স্থাপন এবং একটি টাটকা, হাস্যরসাত্মক ও স্বাদযুক্ত পন্থায় আমাদের পণ্যগুলোর প্রদর্শনী ঘটানোর উপায় খুঁজি। চিপ প্যান্টসের মাধ্যমে আমরা তরুণ প্রজন্মের দুটি প্যাশন পয়েন্ট—খাদ্য ও ফ্যাশনকে এক সুতোয় বেঁধেছি।’

স্বাদ অনুভূতিতে অকালমৃত্যুর আভাস

বিশেষত লবণাক্ত ও টকজাতীয় খাবারের স্বাদ অনুভবের ক্ষমতা যাদের কমে গেছে, তারা সাবধান! অকালমৃত্যুর ঝুঁকি আপনার দ্বারপ্রান্তে! এমনটাই জানা গেছে ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ প্রকাশিত ‘জামা’র (দ্য জার্নাল অব দ্য আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন) এক গবেষণায়। তাতে ৪০ বা তদূর্ধ্ব বয়সী ৭ হাজার ৩৪০ জন আমেরিকান নাগরিকের ওপর গবেষণা চালানো হয়। দেখা যায়, যাদের স্বাদ অনুভূতি নষ্ট হয়ে গেছে, তাদের মধ্যে ছয় বছরের ভেতর ৪৭ শতাংশের অকালমৃত্যুর ঝুঁকি প্রবল। গবেষকদের দাবি, স্বাদের অনুভূতি নষ্ট হয়ে যাওয়া আলঝেইমারের পাশাপাশি হার্ট ফেইলিওর ও স্ট্রোকের মতো ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার প্রাথমিক উপসর্গ হতে পারে। তাই খাবারের সঠিক স্বাদ ইদানীং অনুভব করতে না পারলে শিগগির যথাযোগ্য চিকিৎসকের দ্বারস্থ হওয়া শ্রেয়।

রেস্তোরাঁয় সোনালি চুলের ললনাদের উৎপাত

মেগান রেডিস ও অড্রি জঙ্গেন্স। দুজনেরই বয়স ২৬। পরস্পর বেস্ট ফ্রেন্ড। নিউইয়র্কবাসী। সোনালি চুলের অধিকারী। যৌথভাবে টিকটক অ্যাকাউন্ট চালান, ‘দ্যভিআইপিলিস্ট’ নামে। ফলোয়ার সাড়ে ৪ লাখের বেশি। তাদের উৎপাতে রীতিমতো নাভিশ্বাস নিউইয়র্কের রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের। তারা একেক রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়ে ভিডিও ক্লিপস বানান, আর সেখানে খাবারগুলো নিয়ে যাচ্ছেতাই মন্তব্য করেন। এতেই হু হু করে ফলোয়ার বাড়ছে তাদের। কিন্তু মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে রেস্তোরাঁগুলোর ওপর। তাই তাদের ওপর নেমে এসেছে নিষেধাজ্ঞার খড়গ। দ্য নিউইয়র্ক পোস্টকে ইনসাইডার এনওয়াইসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠাতা লিন্ডসি শাইন জানান, তাদের অংশীদারত্বে থাকা কোনো রেস্তোরাঁতেই এই দুই তরুণীকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। এর জবাবে রেডিসের মন্তব্য, ‘আমাদের নিষিদ্ধ করা ঠিক হবে না; আমরা তো স্রেফ মন্তব্যকারী!’
 ফুড ডেস্ক
ছবি: ইন্টারনেট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top