চটজলদি হালকা সাজ কিংবা বিয়েবাড়িতে যাওয়ার সময় গর্জাস সাজ, উভয় ক্ষেত্রেই লিপস্টিকের প্রয়োজন। এ প্রসাধনী নারীদের ঠোঁট হাইলাইট করে তার সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে তোলে। আর জামার রঙের সঙ্গে ম্যাচ করে লিপস্টিক হলে তো কথাই নেই। তবে লিপস্টিকের কাজ যে শুধু সৌন্দর্যবর্ধন, তা কিন্তু নয়। এর রয়েছে কিছু পার্শ্ব উপকারিতা। যেমন কিছু কিছু লিপস্টিকে সান প্রোটেকশন উপাদান থাকে। এ উপাদান ঠোঁটকে রোদে পোড়ার হাত থেকে রক্ষা করে। কিছু লিপস্টিক সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি থেকেও ঠোঁটকে সুরক্ষা দেয়।
আপনার ব্যবহৃত লিপস্টিকটির উপাদানে যদি অ্যালোভেরা ও ভিটামিন ই থাকে, তাহলে সেটি আপনার ঠোঁটকে আর্দ্র রাখবে। আর্দ্র লিপস্টিক ঠোঁট নরম রাখে এবং ফাটলের হাত থেকে বাঁচায়।
লিপস্টিক মনের উপর প্রভাব ফেলতেও সক্ষম। এটি নারীর চেহারায় আত্মবিশ্বাসী ভাব ফুটিয়ে তোলে। এমনকি মনমেজাজের উপরেও ভালো প্রভাব ফেলে লিপস্টিক। রঙিন লিপস্টিক নারীর মানসিক চাপ দূর করে দিতে পারে।
নারীর ব্যক্তিত্বও বোঝা যায় লিপস্টিকের মাধ্যমে বাজারে অগুনটি রঙের লিপস্টিক থাকলেও, একেক নারী একেক রঙের লিপস্টিক পছন্দ করেন। সেই রঙ থেকে তার ব্যক্তিত্ব বোঝা যায়। গায়ের রঙের সঙ্গে মানানসই লিপস্টিক নারীর চেহারায় বাড়তি সৌন্দর্য যোগ করে।