skip to Main Content

ফ্যাশন ফ্যাক্ট I ড্রাইক্লিনার ডিকোড

পানি নয়, ড্রাইক্লিনারে কাপড় পরিষ্কার করা হয় কেমিক্যাল সলভেন্ট ব্যবহার করে। জাদুকরি সেই দ্রবণে ভিজিয়ে নেওয়া হয় কাপড়, অথবা করা হয় স্পট ক্লিন। দাগ ওঠানোর জন্য। তারপর মেশিনে ভালো করে ধুয়ে নেওয়া হয়। মজার ব্যাপার, বিশেষায়িত সেই মেশিনে একটি সাইকেল পূর্ণ হওয়ার পর কাপড় একদম শুকিয়ে বের হয়ে আসে।

ফ্রম ফ্রান্স?

দুনিয়াজোড়া ফ্রেঞ্চ পারফিউমের এত নামডাক। শুনে মনে হতেই পারে, সুগন্ধির উৎপত্তি তাহলে হয়তো ফরাসি মুলুকেই। আদতে ঘটনা একদমই উল্টো। সুগন্ধির আবিষ্কারক মূলত ইজিপশিয়ানরা। শুরুতে ধর্মীয় এবং অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার অনুষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হতো এগুলো। গ্রিক ও রোমানরা পারফিউম ব্যবহার করতেন বোঁটকা গন্ধ ঢাকতে। তবে পারফিউমের ফ্রেঞ্চ কানেকশন যে একেবারেই নেই, তা নয়। পনেরো শতকের মাঝামাঝি ফ্রান্সেই প্রথম ব্যাপকভাবে উৎপাদিত হতে শুরু করে সুগন্ধি। জেসমিন, ল্যাভেন্ডার, রোজ, মিমোসা আর অরেঞ্জ ব্লসমের মতো উপাদানগুলো সে দেশেই মিলত সবচেয়ে বেশি। রেনেসাঁ যুগে রাজা দ্বিতীয় হেনরির স্ত্রী ক্যাথরিন দে মেডিসে বিশ্বকে প্রথম ফ্যাশন ফ্র্যাগরেন্সের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। এ ছাড়া পৃথিবীর বিখ্যাত পারফিউমারিগুলোর মধ্যে যেগুলো শীর্ষস্থানীয়; বেশির ভাগের অবস্থান ফ্রান্সে; যেমন মেসন গেরলা।
 ফ্যাশন ডেস্ক
ছবি: ইন্টারনেট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Back To Top